পাহাড়ে সন্ত্রাস দমনে সামরিক অভিযানের বিকল্প নেই।

0

||তাপস কুমার পাল, বান্দরবান||

অনলাইন ঢুকলেই উপজাতি সন্ত্রাসীদের মানবতাবিরোধী ভয়াল দৃশ্যগুলো মোবাইলের স্ক্রিনে ভেসে আসে।
কোথাও উপজাতি সন্ত্রাসীরা চাঁদার দাবীতে কোনো ব্যবসায়ীকে গুম কিংবা হত্যা করেছে।
কোথাও উপজাতি সন্ত্রাসীদের যৌন লালসার শিকার হয়ে কোন মেয়ের সতিত্ব নষ্ট হচ্ছে।
কোথাও নিরীহ বাঙালিদের বাড়িঘর জ্বালিয়ে দিয়ে পাহাড় থেকে বাঙালি শূন্য করার নীলনকশা বাস্তবায়ন করছে উপজাতি সন্ত্রাসীরা।
কখনো দেখা যাচ্ছে উপজাতি সন্ত্রাসীরা পার্বত্য চট্টগ্রামকে তাদের কল্পিত কথিত জুম্মল্যান্ড রাষ্ট্র গঠন করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।
বছরের এমন কোন দিন নেই যে, উপজাতি সন্ত্রাসীরা অপকর্ম করছে না।
স্বাধীনতার ৫০ বছরে দেশের ক্ষমতাশীনদের পালাবদল হয়েছে ঠিক -কিন্তু কোন সরকার পাহাড়ের সন্ত্রাসীদের দমনে কার্যকর ভূমিকা রাখেনি।
পাকুয়াখালীর মত দু-একটি গণহত্যার সময় সরকার দায়সারা বক্তব্য রাখলেও পাহাড়ে উপজাতি সন্ত্রাসী কর্তৃক নিয়মিত হত্যাযজ্ঞের ব্যাপারে অন্ধের ভূমিকা পালন করছে সরকার।
তথাকথিত গণমাধ্যম গুলো উপজাতি সাদা চামড়ার মেয়েদের নাচ-গান এবং উপজাতি সাংস্কৃতির নানা দিক ফলাও করে প্রচার করলেও তাদের সন্ত্রসী কর্মকাণ্ডগুলোর ব্যাপারে কোন খবর পরিবেশন করতে তেমন দেখা যায়না!
বলতে পারি অনেকটা নির্ভয়ে এবং আয়েশি ভাবে তারা সন্ত্রাসী কার্যক্রম পরিচালনা করছে।
একথা দিবালোকের ন্যায় সত্য যে উপজাতি সন্ত্রাসীরা আগের থেকে অনেক ভয়ানক এবং আধুনিক অস্ত্রসজ্জিত হয়েছে।
আধাসামরিক এবং বেসামরিক ভাবে উপজাতি সন্ত্রাসীদের দমন করা বর্তমানে সরকারের জন্য অসম্ভব।
তাই পাহাড়ে সন্ত্রাসীদের অশুভ ছোবল থেকে দেশ ও জাতি এবং মানবতাকে রক্ষা করতে সামরিক অভিযানের বিকল্প নাই।

আগের পোস্টফুল ভাসিয়ে উপজাতিদের ৩ দিনের বৈসাবি উৎসব শুরু
পরের পোস্টইউপিডিএফ চুক্তির বিরোধিতা করে আবার কিন্তু চুক্তির সে সুফলও ভোগ করে!

রিপ্লাই দিন

আপনার কমেন্ট লিখুন
আপনার নাম লিখুন