পিসিপির ৩২ বছরে দেশদ্রোহী ও সন্ত্রাসী কার্যক্রম ছাড়া তাদের ছাত্রবান্ধব কোন কর্মসূচী ছিলনা!

0

লেখক: ব্লগার তাপস কুমার পাল

তথাকথিত ছাত্র সংগঠন পিসিপি ৩২ বছরে দেশদ্রোহী ও সন্ত্রাসী কার্যক্রম ছাড়া তাদের ছাত্র বান্ধব কোন কর্মসূচী ছিলনা।
১৯৮৯ সালের ২০ মে শান্ত পাহাড়কে সাম্প্রদায়িক বিজ বপন করতে পার্বত্য অঞ্চের বিষফোঁড়া হিসেবে আত্মপ্রকাশ ঘটে পার্বত্য চট্টগ্রাম পাহাড়ী ছাত্রপরিষদ নামের এই সন্ত্রাসী সংগঠনটি।
নামে ছাত্র সংগঠন হলেও সংগঠনটির অসংখ্য কর্মী অছাত্র, মূর্খ এবং পেশাদার খুনি।
মানবের রক্ত খাদক শন্তু লারমা এবং প্রসিত বিকাশ খিসার মত খুনিদের ছত্রছায়ায় পরিচালিত পিসিপি নামক সন্ত্রাসী সংগঠনটি যখন প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পুলিশের প্রোটোকলে জঙ্গি মিছিল দেয় তখন হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয়।
৩২ বছরে যাদের কোন ছাত্র বান্ধব কর্মসূচী নেই, যারা দেশের স্বাধীনতা স্বার্বভৌমত্বকে অস্বীকার করে,
যাদের হতে অসংখ্য বনি আদমের রক্তের ছাপ দৃশ্যমান, যারা অসংখ্য উপজাতি কিংবা বাঙালি নারীর সতীত্ব হরণ করে উৎসব পালন করে তাদেরকে শাসকগোষ্ঠী কর্তৃক নিরাপত্তার চাদরে কিভাবে আগলে রাখে তা আমার বোধগম্য নয়।
দুঃখের বিষয় হচ্ছে সুলতানা কামাল,ইমতিয়াজ মাহমুদ, রাশেদ খান মেননের মত বাঙালি নামধারী কিছু কথিত বুদ্ধিপ্রতিবন্ধিরা সাদা চামড়া এবং অর্থের লোভে পিসিপির মত বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসী সংগঠন গুলোকে নিয়মিত প্রমোট করে যাচ্ছে।
যা দেশের স্বাধীনতা এবং স্বার্বভৌমত্বের জন্য মারাত্মক হুমকি।
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে দাড়িয়ে স্বাধীনতা বিরোধী কোন অপশক্তির প্রকাশ্য কার্যক্রম কোন কারনেই মেনে নেয়া সম্ভব না।
সুতরাং দেশের অখণ্ডতা রক্ষার্থে পিসিপি সহ সকল সন্ত্রাসী সংগঠনগুলো অবিলম্বে নিষিদ্ধ করতে হবে।

আগের পোস্টসন্ত্রাসী সংগঠন কীভাবে ঢাক-ঢোল পিটিয়ে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন করে তা আমার বোধগম্য নয়।
পরের পোস্টচাঁদাবাজির টাকা দিয়ে ইউপিডিএফের ত্রাণ বিতরণ!

রিপ্লাই দিন

আপনার কমেন্ট লিখুন
আপনার নাম লিখুন