নতুন সীমানা প্রাচীর নির্ধারিত করে জুম্মল্যান্ড স্বপ্ন বাস্তবায়নের পথে হাটছে উপজাতি সন্ত্রাসীরা।

0
138

রাঙ্গামাটি, বান্দরবান, খাগড়াছড়ি (রাঙ্গুনিয়া, রাউজান, ফটিকছড়ি, টেকনাফ, উখিয়া) নিয়ে আলাদা কল্পিত স্বপ্নের স্বাধীন জুম্মল্যান্ড রাষ্ট্র গঠন করতে নীল নকশা তৈরি করে ফেলেছে তারা। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিভিন্ন সময় তারা বর্ণিত এলাকার উপর জুম্মল্যান্ডের মানচিত্রও প্রকাশ করেছে।
নতুন রাষ্ট্রের কিছু তথ্য নিচে দেয়া হলো-
(জম্মু জাতির পিতা): মানবেন্দ্র নারায়ণ লারমা। (রাজতন্ত্র জুমল্যান্ড) নামে নতুন রাষ্ট্র তৈরিতে উপজাতি বিপদগামী দেশদ্রোহী কুচক্রী মহল পায়তারা চালিয়ে যাচ্ছে। তারা স্বাধীন বাংলাদেশের পার্বত্য অংশকে কৌশলে পৃথক করে আলাদা একটি খ্রিস্টান ও ইহুদীবাদী রাস্ট্র গঠন করতে দীর্ঘদিন ধরে প্রচেষ্টা করে যাচ্ছে। যে সরকার ক্ষমতায় আসুক না কেন, তারা তাদের সাথে বিভিন্ন মিথ্যা লোভ দেখিয়ে বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে, তাদের গোপন স্বার্থ হাচিল করতে সব রকম পন্থা অবলম্বন করে থাকে। এবং সে কাজে দেশ বিরোধী একদল সুশীল নাম নামধারী এক দল কুচক্রী মহল সহায়তা করে। যারা দেশে বসে বসে সরকার ও রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে সর্বদা মিথ্যাচার ও অপপ্রচার চালায়। এহেন কাজের প্রথম বাধা হিসেবে তারা দেখছে দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীকে। তাই প্রথমমত বিভিন্ন কৌশল করে সেখান থেকে সেনাবাহিনী প্রত্যাহার করে, প্রত্যাহারকৃত স্থানগুলোতে বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলে জায়গাগুলো দখলে নেয় তারা।
নতুন দেশটি টাকার একপাশে মানবেন্দ্র লারমার ছবি যুক্ত থাকবে তা তারা নির্ধারিত করে রেখেছে। পতাকার দুইপাশে লম্বালম্বি ভাবে দুটি সবুজ অংশ এবং মাঝে লালের মধ্য তারা চিহ্ন। রাজধানীঃ রাঙ্গামাটিকে তারা সিলেক্ট করেছে। রাজা, প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী, মন্ত্রী পরিষদ, সরকারি দপ্তর ও বিভিন্ন কাঠামোর খসড়া তারা চূড়ান্ত করে রেখেছে। অনলাইনে এই বিষয়ে চোখ বোলালে সত্যতা মিলবে।

পার্শ্ববর্তী দেশগুলো হতে তারা অবৈধ অস্ত্র প্রশিক্ষণ ও সংগ্রহ করে পার্বত্য চট্টগ্রামে তাদের শক্তিসামর্থ্য বৃদ্ধি করেছে৷ বাংলাদেশ সরকার ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর উদাসীনতা আজকে উপজাতি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলো চালকের আসনে অবতীর্ণ। তারা বাংলাদেশ নামক রাস্ট্রের স্বাধীনতাকে অস্বীকার করে। প্রতিনিয়ত তারা বাঙালি জনপদ ও বাংলাদেশের সংবিধানের প্রতি ধৃষ্টতা প্রদর্শন করে।

১৯৯৭ সালের অসাংবিধানিক পার্বত্য চুক্তির সুযোগ-সুবিধা ভোগ করে প্রতিনিয়ত নিজেরা শক্তিসঞ্চারণ করছে। এনজিও, দাতাসংস্থা, মিশনারী ও কূটনীতিক মহলের সঙ্গে তারা সম্পৃক্ততা বৃদ্ধি করেছে। জাতিসংঘের দারস্থ হয়ে ইন্দোনেশিয়ার পূর্ব তিমুর ও দক্ষিণ সুদানের মত অবিকল খ্রিস্টান রাস্ট্র গঠন করার দিকে তারা হাঁটছে৷ তাদের বিরুদ্ধে রাস্ট্র সহসাই পদক্ষেপ গ্রহণ না করলে অচিরেই পার্বত্য চট্টগ্রাম বিচ্ছিন্ন হবে দেশের মূল ভূখণ্ড হতে।

আগের পোস্টখাগড়াছড়ি মহালছড়ির মাইচছড়িতে উপজাতি স্কুল ছাত্রীকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগটি মিথ্যা ও বানোয়াট।
পরের পোস্টবিদ্যালয়ে সন্ত্রাসী কার্যক্রম করতে না দেওয়াই বাঙালি শিক্ষকের বিরুদ্ধে ধর্ষণ চেষ্টার মামলা।

রিপ্লাই দিন

আপনার কমেন্ট লিখুন
আপনার নাম লিখুন