সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট এবং ভ্রাতৃঘাতি সংঘাত সৃষ্টি করে পাহাড়কে নরগে পরিণত করছে উপজাতি সন্ত্রাসীরা।

0
270

লেখকতাপস কুমার পাল

উপজাতিদের স্বার্থসংরক্ষণের মিথ্যা স্বপ্ন দেখিয়ে এবং পাহাড়কে বাংলাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন করার দিবাস্বপ্ন সামনে রেখে পার্বত্য চট্টগ্রামে সৃষ্টি হয়েছে কয়েকটি উপজাতিয় বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র সংগঠন।

সংগঠনগুলো প্রতিষ্ঠার পর থেকে উপজাতিদের নানা প্রলোভন দেখালেও বাস্তবে তার একটিও তারা বাস্তবায়ন করে দেখাতে পারেনি।
সন্ত্রাসী সংগঠনগুলো উপজাতিদের স্বার্থে নূন্যতম কোন অবদান রাখতে না পারলেও ভ্রাতৃঘাতি সংঘাত সৃষ্টি করে সাংগঠনিক অবস্থান মজবুত করতে স্বক্ষম হয়েছে।
উপজাতিদের মধ্যে বিভাজন তৈরি করে সন্ত্রাসীরা তাদের অস্ত্রবাজি, চাঁদাবাজি সহ দেশ বিরোধী চক্রান্ত চালিই যাচ্ছে।
সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোর এরুপ কার্যক্রম যখন স্বজাতীয় জনগন বুঝতে স্বক্ষম হয় তখনি বাঙালিদের বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে সাম্প্রদায়িক সংঘাত তৈরি করে উপজাতিদেরকে বুঝাতে চায় বাঙালিদের দমন করতে আমাদের তথা উপজাতি সন্ত্রাসী সংগঠন প্রয়োজন আছে।
এখন আবার অনলাইনে দেখতেছি সন্ত্রাসীদের সৃষ্টিকরা ভ্রাতৃঘাতি সংঘাত দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীর উপর চালিয়ে দিয়ে সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করছে।
বাংলাদেশের মানুষ জানে, সেনাবাহিনী সর্বদা অসাম্প্রদায়িক চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষায় তৎপর থাকে।
সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপবাদ দিয়ে জনগণকে ধোকা দেয়া সম্ভব হবেনা।কারণ, সেনাবাহিনী বাংলাদেশের জনগনের পরিক্ষিত বন্ধু।
সময় এসেছে, উপজাতি সন্ত্রাসীদের মিথ্যা প্রোপাগান্ডা কর্ণপাত না করে বাঙালি -উপজাতিরা ঐক্যবদ্ধভাবে সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে হবে।

আগের পোস্টজাতিসংঘে পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে!
পরের পোস্টকতটা রাজনৈতিক বিমূঢ় হলে একটা বিক্ষোভ সমাবেশে ৫জন হয়?তারমধ্যে আবার ৩জন কিশোরী।

রিপ্লাই দিন

আপনার কমেন্ট লিখুন
আপনার নাম লিখুন