২৪ নভেম্বর, বিবৃতি দেওয়া ২৭ বিশিষ্ট নাগরিকরা হচ্ছেন, বাম রাজনীতি দলের সঙ্গে যুক্ত তথাকথিত সুশীল সুলতানা কামাল গংরা। যারা পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।
এরা বৃটিশ প্রণীত হিলট্র্যাক্ট ম্যানুয়েল ১৯০০ কার্যকর ও অসাংবিধানিক পার্বত্য চুক্তির বেশকিছু ধারা বাস্তবায়ন নিয়ে তৎপর হয়েছেন।
বিষয়টি নিয়ে তৎপর হওয়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে, পার্বত্য চুক্তির দুইযুগ পূর্তি উপলক্ষ্যে ‘পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়ন পরিবেক্ষণ কমিটি’ চুক্তির অবাস্তবায়িত ধারা গুলো বাস্তবায়ন নিয়ে ইতোমধ্যে ঢাকায় বৈঠক করেছে। এই মূহুর্তে অসাংবিধানিক হিলট্র্যাক্ট ম্যানুয়েল ১৯০০ পার্বত্য চট্টগ্রাম শাসনবিধি বাস্তবায়ন করার জন্য এবং কর্তৃপক্ষের নজরে নিয়ে আসার জন্য বিবৃতি দিয়েছে বলে প্রাথমিক ভাবে মনে হয়।
বহু বিতর্কিত কাপ্তাই ওয়াগ্গা চা বাগান ও রাঙ্গামাটি ফুড প্রোডাক্ট মামলায় সাবেক বিচারপ্রতি সিনহা একতরফা ভাবে পার্বত্য চট্টগ্রাম শাসনবিধি (হিলট্র্যাক্ট ম্যানুয়েল ১৯০০) কার্যকর ও সংবিধান বিরোধী আদিবাসী শব্দ ব্যবহার প্রচলন করেছে। এই রায়ের মাধ্যমে পার্বত্য চট্টগ্রামে বিদেশী শক্তির আগ্রাসন ও উপজাতি জনগোষ্ঠীকে আদিবাসী স্বীকৃতি দাবি ও বৈধতা পাকাপোক্ত হয়েছে।
এখন কেউ আদিবাসী শব্দ বা পরিচয় বহন করলে কিংবা এর বিরুদ্ধে কেউ আদালতে মামলা করলে উচ্চ আদালতের দেওয়া রায়ে আদিবাসী শব্দ ব্যবহার করেছে মর্মে উত্থাপন করে মামলা থেকে অব্যহাতি পাবে।