রাঙামাটির বাঘাইছড়িতে উপজাতি দুই সন্ত্রাসী সংগঠনের গোলাগুলিতে দুইজন নিহত।

0

পার্বত্য চুক্তি পক্ষ জেএসএস সন্তুর সশস্ত্র গ্রুপ ইউপিডিএফ গণতান্ত্রিকের উপর গুলিবর্ষণ করে। ইউপিডিএফ গণতান্ত্রিক পাল্টা গুলিবর্ষণ করলে দু’পক্ষের মধ্যে রক্তারক্তি সংঘর্ষ সৃষ্টি হয়। এসময় দু’জন নিহত হয় ঘটনারস্থলে।

অদ্য (বুধবার) ২৯ শে ডিসেম্বর ২০২১ খ্রিস্টাব্দে দুপুর ১২ ঘটিকায় রাঙ্গামাটি জেলার বাঘাইছড়ি উপজেলা থেকে ২ কিঃ মিঃ পশ্চিমে ‘২ কিঃ মিঃ নামক’ স্থানে জেএসএস সন্ত্রাসীরা প্রতিপক্ষ ইউপিডিএফ গণতান্ত্রিক নেতাকর্মীদের উপর গুলিবর্ষণ করে। এসময় উভয় পক্ষ পাল্টাপাল্টি গোলাগুলিতে লিপ্ত হয়।
জেএসএস মূলের সশস্ত্র গ্রুপের সামরিক কমান্ডার তমিজ চাকমা (৩৯) গ্রামঃ বাঘাইছড়ি
পোঃ মারিশ্যা, বাঘাইছড়ি, রাঙামাটির নেতৃত্বে ৮ জনের একটি গ্রুপ ‘২ কিঃ মিঃ নামক’ স্থানে ইউপিডিএফ গনতান্ত্রিকের উপর গুলিবর্ষণ করে এবং ইউপিডিএফ গনতান্ত্রিকের বাঘাইছড়ির পরিচালক নামঃ কালাই চাকমা, প্রকাশ (জানং চাকমা ২৭) পিতা: গনেশ্বর চাকমা গ্রামঃ মরিচাবন ছড়া পোঃ মারিশ্যা বাঘাইছড়ি, রাঙামাটির উপর সশস্ত্র হামলা করে। এই নিয়ে তীব্র সংঘর্ষ সৃষ্টি হয়।

উভয় গ্রুপের উপর গোলাগুলিতে জেএসএস মূলের সামরিক কমান্ডার তমিজ চাকমা এবং ইউপিডিএফ গণতান্ত্রিকের কালাই চাকমা ওরফে জানং চাকমা নিহত হয়। এবং বাঙালি মোঃ মনু মিয়া (৩৭) পিতা: মৃত মুনছুর আলী, গ্রামঃ ৪ কিঃ মিঃ, উপজেলা: দীঘিনালা, জেলা: খাগড়াছড়ি। তার বাম পায়ের হাটুর উপর গুলি লাগে এবং আহত হয়।

তাদের মধ্যে প্রায় ২৫/৩০ রাউন্ড গুলি বিনিময় হয় বলে সূত্রের তথ্য মতে জানা যায়। বর্তমানে গোলাগুলি বন্ধ হয়েছে। লাশ এখনো উদ্ধার হয়নি। তবে সেনাাবাহিনী ইতোমধ্যে ঘটনার স্থলে পৌছেছে।

আগের পোস্টগুইমারা রিজিয়ন লেডিস ক্লাবের পক্ষ হতে সুবিধাবঞ্চিত মহিলাদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ।
পরের পোস্টমানিকছড়িতে বাঙ্গালী যুবককে অপহরণ করেছে ইউপিডিএফ।

রিপ্লাই দিন

আপনার কমেন্ট লিখুন
আপনার নাম লিখুন