পার্বত্য চট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থানে দেখা যাচ্ছে একটি ব্যানার ছাপিয়ে কয়েকজন সন্ত্রাসী দলের সদস্য ও তাদের পরিবার দিয়ে কিছু ছবি তুলে বিভিন্নভাবে তথাকথিত গণমাধ্যমে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে নেমেছে।তাদের এহেন কর্মকাণ্ডে নিজ জাতিই বিরক্তি প্রকাশ করে বলেন এরা মূলত কি চায় তা আমরা জানিনা।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক সচেতন উপজাতি ভাই বলেন এদের কর্মকাণ্ডে আমরা নিজেরাই দিশেহারা। কোন প্রতিবাদ করা যায়না। প্রতিবাদ করলে বিপদে পড়তে হয় ও মেরে ফেলে।সন্তু ও প্রসিত আসলে আমাদের অসহায় উপজাতি জনগোষ্ঠীর মাথায় লবন রেখে বরই খাচ্ছে। কোটি কোটি টাকা চাঁদা নিয়ে বিদেশে তাদের ছেলে মেয়ে নিয়ে বসবাস করছে ও ঘুরছে।এদের বিভিন্ন অপকর্মের ঘটনা এখন সচেতন উপজাতি জনগোষ্ঠী জেনে গেছে। তাদের এহেন ঘটনা জন্য আমরা দেশে মানুষের কাছে নিজের পরিচয় দিতে লজ্জা হয়। সবাই বলে আমরা দেশদ্রোহী ও সন্ত্রাসী এবং হিংস্র জাতি।এটা একমাত্র এদের কারণেই হয়ে থাকে। আর মাঝে মাঝে কিছু স্বার্থপর লেক ওদের সাথে হাত মিলিয়ে সুবিধা নেয়। দুঃখজনকভাবে বলতে হয় দেশের নিরাপত্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে তাদের যে ষড়যন্ত্র এটা আমাদের হতাশায় নিমজ্জিত করেছে।এবং কিছু হাস্যকর বিষয় হলো সন্ত্রাসীরা কি চায় তা কেহ সঠিকভাবে জানেনা।বর্তমান সময়ে এটি খুব হতশা ও চিন্তার বিষয়।আমরা উপজাতি যারা সচেতন তারা তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ আন্দোলন গড়ে তুলতে পারছি না একমাত্র জীবনের নিরাপত্তার ক্রণে অনেক সচেতন উপজাতি ভাইয়েরা এখন অতিষ্ঠ এদের প্রতি। এদের ভয়ে আমাদের যুবক যুবতী সন্তানদের শহরে ও এলাকার বাহিরে রেখে লালন পালন করি।কি আর বলার বলেন। সরকারের নিকট আবেদন জানাচ্ছি দ্রুত এদের শিকড় উপড়ে ফেলে আমাদের যেন শান্তিতে বসবাস করার সুযোগ করে দেয়। আর এখন আবার দেখা যায় যেন কোন একটা ঘটনা ঘটার সাথে সাথে সন্ত্রাসীরা বিভিন্ন মিথ্যা বানোয়াট একটি ইস্যু নিয়ে সেটাকে ধামাচাপা দিতে থাকে।গত কয়েকদিন পূর্বে সেনাবাহিনীকে হত্যার পর বেশ কয়েকটা স্থানে মিথ্যা বানোয়াট একটি ব্যানার ছাপিয়ে কয়েকজন সন্ত্রাসী ও তাদের পরিবার নিয়ে আন্দোলন করতে দেখা যাচ্ছে। এটি তাদের একটি অপকৌশল। এদের এহেন মিথ্যাচারের জন্য সরকার যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া প্রয়োজন।
ব্লগার