ভৌগোলিকগতভাবে বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক মুক্ত দেশ, কেএনএফ সন্ত্রাসীদের কোনই স্থান হবেনা।

0
109
আলাদা রাস্ট্র গঠন করার কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ) এর সশস্ত্র লড়াই এবং পার্বত্য চট্টগ্রামের কয়েকটি উপজেলা নিয়ে ‘কুকি ল্যান্ড’ এর খসড়া ম্যাপ

কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ) বা কুকি ন্যাশনাল আর্ম (কেএনএ) KTC (কুকিচিন ট্রেনিং সেন্টার) বা দুর্গম এলাকায় যেখানে তারা অবস্থান করছে সেখানে তারা কোণঠাসা হয়ে যাচ্ছে। অব্যাহত চাঁদাবাজি, খুন-গুম ও অরাজকতার অভিযোগে সেনাবাহিনী সন্ত্রাস দমনের অংশহিসেবে যেখানে তাদের থাকার তথ্য পাচ্ছে সেখানে যাচ্ছে৷ তাদেরকে ধরার জন্য অপারেশন কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে৷ কিন্তু এই দেশদ্রোহী নাথান বম এবং কেএনএফ কে সমূলে বাংলাদেশ থেকে উৎখাত করা হোক এই হচ্ছে জনগণের আশা-প্রত্যাশা। জনগণের অকুণ্ঠ ঘৃণা, অসমর্থন, এবং রোষানলে পড়ে তারা এখন দিশেহারা। দিককে দিক ছুটাছুটি করছে।

কুকি চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট এখন চাঁদাবাজি করতে বাধাপ্রাপ্ত হওয়ার কারণে সাধারণ জনগণের খাদ্য লুটপাট করার চেষ্টা করছে। সংগঠনে উপজাতি তরুণদের যুক্ত হতে বলছে। পাহাড়ের পটভূমি তারা ভালো জানে এবং ভালো বুঝে, তাজিংডং এর মত পাহাড়ের পাদদেশে তারা বিচরণ করতো এখন আস্তে আস্তে তারা এখন সেখান থেকেও সরে যাচ্ছে।
ত্রিদেশীয় সীমান্ত লাগোয়া সরে গেছে৷ স্বগোত্রীয় সম্প্রদায় আস্তে আস্তে বয়কট করেছে।

কেএনএফ ও তাদের মদদদাতাদের নিকট বার্তা হচ্ছে, সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিহার করুন না হয় পরিণাম খুব খারাপ হবে। ভবিষ্যতে আপনারা এদেশ থেকে বিতাড়িত হবেন৷ বাঙ্গালী জাতিস্বত্বার রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীন দেশের এক ইঞ্চি মাটিও আমরা ছাড় দেবনা। যদি বাঁচতে চান এখনি নিরাপত্তা বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসুন।

পাহাড়ের চিপা-চাপায় লুকিয়ে থেকে বিচ্ছিন্ন বা চোরাগোপ্তা হামলা করে স্বপ্নের কুকিল্যান্ড প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়। তাই কাল্পনিক ও অস্তিত্বহীন স্বপ্ন বাদ দিয়ে অসম্প্রদায়িক সম্প্রীতির পার্বত্য চট্টগ্রাম গড়তে এগিয়ে আসুন।

আগের পোস্টরাজাকারদের যুদ্ধ বিরোধিতা যারা স্বচক্ষে দেখেনি তারা কিন্তু পার্বত্য রাজাকারদের ঠিকই দেখছে!
পরের পোস্টরাজস্থলী থেকে অপহৃত ৩ শ্রমিককে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।

রিপ্লাই দিন

আপনার কমেন্ট লিখুন
আপনার নাম লিখুন