অদ্য ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ খ্রিস্টাব্দে সংবাদমাধ্যমে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে পার্বত্য চট্টগ্রাম নাগরিক পরিষদ (পিসিএনপি) কেন্দ্রীয় মহাসচিব আলমগীর কবির বলেন, আমাদের দেশের গর্বীত বাহিনীর উপর উপজাতি সন্ত্রাসী নারী – পুরুষদের এই অসভ্য আচরণ মেনে নেওয়ার মতো নয়! গতকাল ২৪ সেপ্টেম্বর খাগড়াছড়ির পানছড়ি পুজগাং এলাকায় অবৈধ ভারতীয় চোরাইমাল পাচার কালে আমাদের গর্বীত দেশের সীমান্তের অতন্দ্র প্রহরী বিজিবি চোরাইমাল, নগদ টাকা সহ চোরাই কারবারিদের আটক করেন।
ঠিক তখনই স্থানীয় উপজাতি সশস্ত্র সন্ত্রাসী সংগঠন গুলো তাদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ মদদে স্থানীয় উপজাতি নারীদেরকে লেলিয়ে দিয়ে আমাদের গর্বীত বিজিবি’র উপর হামলা করেন।
সন্ত্রাসী নারী- পুরুষদের হামলায় আহত হন আমাদের গর্বীত বিজিবি।
সেখানে থাকা প্রত্যেকটি বিজিবি অফিসার- সদস্য অত্যান্ত ধৈর্যের পরিচয় দিয়েছেন।
জাতি হিসেবে উপজাতি নারী – পুরুষরা কতোটা সভ্যতা রাখে তা এই ছবিতেই স্পষ্ট ফুটে উঠে।
আমাদের প্রশাসনের লোকেরা তাঁদের উপর রাষ্ট্রের অর্পিত দায়িত্ব যথাযথ ভাবে পালন করবেন এটাই স্বাভাবিক।
আর এই দায়িত্ব পালন করতে রাষ্ট্রের জনগণ সহযোগিতা করবেন এবং করেও থাকেন।
কিন্তু পার্বত্য চট্টগ্রামের বেলায় বরাবরই এর ব্যাত্যয় ঘটে।
উপজাতি সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা – সন্ত্রাসী, চোরাকারবারি , খুন,গুম সহ জগন্য অপরাধ করলে রাষ্ট্রের অর্পিত দায়িত্ব প্রশাসনের লোকেরা বাস্তবায়ন করতে গেলেই সন্ত্রাসীরা তাদের নারী পুরুষদের দিয়ে হামলা চালায়।
গত এক – দুই দশকের ইতিহাস ঘাটলেই এরকম শত শত প্রমাণ মিলবে!!
গতকালের উপজাতি নারী পুরুষদের এই অসভ্য আচরণের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই এবং সংশ্লিষ্ট সবাইকে আইনের আওতায় এনে কঠোর বিচারের মুখোমুখি করতে সরকারের নিকট জোর দাবি জানাই।
আমার দেশের গর্বীত বাহিনী – সেনাবাহিনী ও বিজিবি মোটেও দূর্বল নয়,তাঁরা অত্যান্ত চৌকস এবং বিচক্ষণ।
তাঁরা বরাবরই ধৈর্য ও বিচক্ষণতার সাথে সবকিছু মোকাবেলা করে যাচ্ছেন।
আপনারা নিশ্চয়ই লক্ষ্য করেছেন যে উক্ত ঘটনায় উপজাতি সন্ত্রাসী পুরুষরা পিছনে থেকে তাদের মহিলাদেরকে লেলিয়ে দিয়েছেন।
চরম অসভ্যতার পরিচয় দিয়েছে উপজাতি নারী পুরুষরা আমাদের গর্বীত বাহিনীর সাথে।