ক্ষুদ্র জাতিসত্তার একটাই দাবি- কেএনএফ নেতা নাথান বমসহ অন্যান্য কেন্দ্রীয় নেতারা যেনো স্বশরীরে শান্তি আলোচনায় অংশ গ্রহণ করে।
নিজের অভ্যন্তরীণ কোন্দলে কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্ট (কেএনএফ) যেনো এক হতে পারছে না! ক্ষুদ্র জাতিসত্তা ও বমদের কাঙ্খিত আশা-আকাঙ্খা জাতির বৃহৎ স্বার্থে কেএনএফ চলমান শান্তি আলোচনায় অংশ গ্রহণ করা অত্যাবশ্যকীয়।
নাথান বম এখন কোথায়??? এমন প্রশ্ন সবার মুখে ঘুরপাক খাচ্ছে। তাই জাতির স্বার্থে নাথান বমসহ কেন্দ্রীয় অন্যান্য নেতাদের উচিত আত্মগোপন থেকে বেরিয়ে স্বশরীরে শান্তি আলোচনায় অংশ গ্রহণ করা। এইটা এখন নাথান বমের জন্য উপযুক্ত আসার সময়। আলোচনার মাধ্যমে তার সব অপরাধ সরকার ক্ষমা করবে।
আমরা যতটুকু খবর পাচ্ছি প্রশাসন ও সরকার শান্তি আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানে খুবই আন্তরিক। এখন আন্তরিকতার চরম গাফিলতি হচ্ছে কেএনএফ এর মধ্যে। কেএনএফ আন্তরিকতা দেখালে সুন্দর ও চমৎকার সমাধান হবে।
দিনশেষে আমরা সবাই চাই পার্বত্য চট্টগ্রামে সবাই যেনো শান্তি ও সুখে বসবাস করতে পারি যার যার অধিকার নিয়ে। কুকিভুক্ত বমরা পাহাড়ের অন্যান্য সংখ্যাগরিষ্ঠ সম্প্রদায়ের তৎপরতার কারণে সুবিধা বঞ্চিত। এখন শান্তি আলোচনায় অংশ গ্রহণ করে তাদের ন্যায দাবি পাওয়ার একটি সুযোগ তৈরি হয়েছে। এমন সুযোগ হাতছাড়া হয়ে গেলে তা সাফার করতে হবে কুকিভুক্ত বম জনগোষ্ঠীকে সর্বদিকে।