পাহাড়িদের উচিত এই দুই সংগঠনকে বয়কট করা।
পাহাড়ি সংগঠনগুলোর কাজ কী এই নিয়ে প্রশ্ন তৈরি হয়েছে। জাতির অধিকারের দোহাই দিয়ে খেটে খাওয়া মানুষদের থেকে চাঁদা আদায় করে। সে চাঁদার টাকা দিয়ে অস্ত্র কিনে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে লিপ্ত হচ্ছে। এই সংঘর্ষে প্রাণ দিচ্ছে পাহাড়ীরা। খাগড়াছড়ির পানছড়ি উপজেলার সীমান্তবর্তী হাতিমারা এলাকায় জেএসএস সন্তু ও ইউপিডিএফ গ্রুপের সংঘর্ষে একজন পাহাড়ি নিহত হয়েছে। গতকাল শনিবার (৮ জুন ২০২৪) রাত প্রায় ৮টার সময় ঘটনা ঘটে।
নিহত পাহাড়ীর নাম বরুণ বিকাশ চাকমা (৫৫), পিতার নাম সুধীর কুমার চাকমা। তার বাড়ি পাগুজ্জেছড়িতে হলেও বর্তমানে তিনি পানছড়ির লোগাং ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের কমল কৃষ্ণ কার্বারি পাড়ায় (হাতিমারা) বসবাস করেন।
পাহাড়ী সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা বলছেন, পাহাড়ীদের অধিকারের কথা বলে চাঁদা তোলে পাহাড়ীদের হত্যা করা সংগঠনগুলোর কার্যক্রম নিয়ে ইতোমধ্যে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। পাহাড়ীদের উচিত জেএসএস ও ইউপিডিএফ নামক দুই সংগঠনকে বয়কট করা। সংগঠন দুইটি এযাবৎ কয়েক শতাধিক পাহাড়ী মা-বোনের বুক খালি করেছে৷ জাত বিরোধী এমন দুইটি সংগঠনের বিরুদ্ধে পাহাড়ী জাতিসত্তাগুলোকে ঐকবদ্ধ হয়ে মাঠে নামার সময় এসেছে৷