গারো নারীকে ইউপিডিএফ কর্তৃক অপহরণের চেষ্টা; অতঃপর সেনাবাহিনী কর্তৃক উদ্ধার।

0

রাঙামাটি পার্বত্য জেলার বাঘাইছড়ি সাজেক পর্যটন কেন্দ্র ভ্রমণপিয়াসুদের জন্য এক নান্দনিক মনোমুগ্ধকর। তাই ভ্রমণপিয়াসুরা প্রিয়জন বা সহপাঠী নিয়ে সাজেকে ঘুরতে আসে।

অদ্য ১৬ আগস্ট ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ একদল ভ্রমণপিয়াসু বাঙালি যুবকরা সহপাঠী হিসেবে গারো নারীকে নিয়ে সাজেকে রওনা হইলে পথিমধ্যে ‘সাজেকের মাচালং ব্রিজ নামক এলাকায়’ আঞ্চলিক সন্ত্রাসী সংগঠন ইউপিডিএফ প্রসীত মূলদল উপজাতি উগ্র ভয়ঙ্কর নারীদের লেলিয়ে দিয়ে গারো নারীকে অপহরণের চেষ্টা চালায়। খবর পড়ে সেনাবাহিনীর একটি স্পেশাল টহলদল গারো মেয়েটির জীবন নিরাপত্তা সংকটে পড়লে তাকে দ্রুত উদ্ধার করে মাসালং সেনা ক্যাম্পে নিয়ে যায় বলে জানা যায়। গারো মেয়েটির নাম পরিচয় পাওয়া যায়নি এবং বাঙালি সহপাঠীদের সম্পর্কেও বিস্তারিত জানা যায়নি।

এসময় ইউপিডিএফের নির্দেশে হাজারখানেক উপজাতি উগ্র নারী-পুরুষ সেনাবাহিনীর গাড়ি অবরুদ্ধ করে রাখে।
তারা সড়কে যানচলাচলে প্রতিবান্ধকতা তৈরি করে। সেনাবাহিনী নারীদের প্রতি সম্মান প্রদর্শনসহ মানবাধিকার বিষয়ে বিশেষ বিবেচনায় ধৈর্যের সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবেলা করেছিল।

সূত্রে জানা যায়, ইউপিডিএফ সন্ত্রাসীরা উগ্র সাম্প্রদায়িক মনোভাবাপন্ন থেকে বাঙালি ছেলেদের সঙ্গে উপজাতি মেয়েদের কথাবলা, প্রেম বা বিবাহ নিষিদ্ধ করেছে। কোন উপজাতি মেয়ে বাঙালির সঙ্গে কথা, প্রেম বা বিয়ে করলে তাকে গণধর্ষণ পূর্বক হত্যা করা হয় এবং তার পরিবারকে মোটা অংকের জরিমানাসহ সমাজচ্যুত করে।

কিন্তু বর্তমানে গারো মেয়েটি সমতলের তারপরও সাম্প্রদায়িক মনোভাব থেকে গারো মেয়েটিকে অপহরণ পূর্বক মোটা অংকের মুক্তিপণ্য অথবা অপহরণ করে তার দায়ভার সেনাবাহিনীর উপর দিয়ে রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলের চেষ্টা করেছিল বলে জানা যায়।

ইউপিডিএফ নারীদের সড়কে রেখে নৈরাজ্য সৃষ্টির পায়তারা করেছিল কিন্তু স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের তাগিদে সড়ক থেকে সরে যেতে বাধ্য হয়।
@highlight

আগের পোস্টউপজাতিরা জাতিসংঘের সংজ্ঞা অনুযায়ী আদিবাসী পূর্বশর্তসমূহ পূরণ করেনা।
পরের পোস্টবান্দরবানে আওয়ামীলীগের ২৮ নেতার বিরুদ্ধে ককটেল বিস্ফোরণের মামলা।

রিপ্লাই দিন

আপনার কমেন্ট লিখুন
আপনার নাম লিখুন