মিথ্যা অভিযোগে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে মিছিল মিটিং করার অনুমিত দেয়া অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে।

0
105

তাপস কুমার পাল, রাঙামাটি

সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করার লক্ষে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ এনে বিভিন্ন সময়ে মিছিল মিটিং করে পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতি সন্ত্রাসী সংগঠনগুলো।
দুর্ভাগ্যের বিষয় হলো, অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় জেলা প্রশাসকের অনুমতিক্রমেই সন্ত্রাসীরা রাষ্ট্রবিরোধী এবং দেশপ্রমীক সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে প্রোগ্রাম করার অনুমিত পায়।
শুধু অনুমতি নয় পুলিশ প্রটেকশনে উপজাতি সন্ত্রাসীরা রাষ্ট্র এবং সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে নানা প্রকার মিথ্যা স্লোগান দিয়ে থাকে।
দেশের একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে তা কখনো মেনে নিতে পারছিনা।
লাল সবুজের পতাকার সম্মান রক্ষায় যে সেনাবাহিনী দেশ থেকে দেশান্তরে নিজেদের জীবন বাজি রেখে কাজ করে যাচ্ছে, সেই সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে যে বা যাহারা অপপ্রচার চালাবে আর যাই হোক তারা দেশের কল্যাণ চায়না।
দুষ্কৃতকারী উপজাতী সন্ত্রাসীদের দেশদ্রোহী প্রোগ্রাম গুলো প্রথম আলো সহ কয়েকটি জাতীয় দৈনিক ফলাও করে প্রচার করে তারাও সন্ত্রাসীদের পক্ষাবলম্বন করে আসছে।
উপজাতি সন্ত্রাসী এবং তাদের দোষরেরা সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার ব্যর্থ চেষ্টা করে পার্বত্য অঞ্চলকে বাংলাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন করতে চায়।
কিন্তুু সন্ত্রাসীরা জানেনা বাঙালিদের বুকে এক ফোটা রক্ত থাকতেও দেশের এক ইঞ্চি মাটিও ছেড়ে দেয়া হবেনা।
আমরা সচেতন নাগরিকরা আশা করবো ভবিষ্যতে রাষ্ট্রবিরোধী কিংবা সেনাবাহিনী বিরুদ্ধে উপজাতি সন্ত্রাসীরা কোন প্রকার মিছিল মিটিং করার যাতে অনুমিত না পায়।
ভবিষ্যতে, রাষ্ট্রদোহী এবং সেনাবাহিনী বিদ্বেষী সকল প্রচারণা জনগণ কঠিন হস্তে দমন করবে ইনশাল্লাহ।

আগের পোস্টরাঙামাটি পার্বত্য জেলার জুরাছড়ি উপজেলার দুর্গম বনযোগীছড়া হচ্ছে সন্ত্রাসীদের নিরাপদ আবাসন।
পরের পোস্টহলুদ সাংবাদিকতার যাঁতাকলে পার্বত্য চট্টগ্রাম।

রিপ্লাই দিন

আপনার কমেন্ট লিখুন
আপনার নাম লিখুন