তথাকথিত বুদ্ধিজীবি ও সুশীলদের আগমণ ঠেকাতে প্রস্তুত পাহাড়ের মানুষ।

0

পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে উত্তেজনা সৃষ্টি করে এবং অশান্ত করে ফায়দা লুটে নিতে সবসময় তৎপর থাকে এদেশের তথাকথিত বুদ্ধিজীবি, সুশীল, মানবাধিকার কর্মী ও মানবতার ধ্বজাধারীরা। তারই ধারাবাহিকতায় তারা পাহাড় নিয়ে একের পর এক ষড়যন্ত্র ও অপকৌশল বাস্তবায়নে মাঠে নেমেছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, আগামী ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ খ্রিস্টাব্দ বান্দরবান জেলাধীন লামা উপজেলার সরই ইউনিয়নের ডলুছড়ি মৌজায় অবস্থিত লামা রাবার ইন্ডাস্ট্রিজ কর্তৃক স্থানীয় ম্রো ও ত্রিপুরাদের জমি জবরদখল এবং পাহাড়ি ঝিরিতে কীটনাশক ছিটানোর মিথ্যা ও ভিত্তিহীন অভিযোগের প্রেক্ষিতে উস্কানী দেওয়ার জন্য জেএসএস থেকে সুবিধাভোগী তথাকথিত ৪ বুদ্ধিজীবি, সুশীল ও মানবাধিকার কর্মী বান্দরবান জেলার লামা উপজেলায় আগমণ করবেন। উক্ত ব্যক্তিরা হচ্ছেন-

(১) সুলতানা কামাল (আইনজীবি ও মানবাধিকার কর্মী)

(২) রোবায়ৈত ফেরদৌস ( অধ্যাপক, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় )

(৩) ড. মেসবাহ কামাল ( অধ্যাপক, ইতিহাস বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় )

(৪) সাদেকা হালিম ( অধ্যাপক, ডীন, সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় )

তাদের ঢাকা থেকে আসতে সহায়তা করছে স্থানীয় প্রথম আলো পত্রিকার উগ্রবাদী সাংবাদিক বুদ্ধ জ্যোতি চাকমা, এবং সুফল চাকমা ও চিংইয়ং ম্রো। তারা তাদের সফল সঙ্গী হবেন।

জ্ঞানপাপী, বুদ্ধিজীবি ও সুশীলদের আগমণের খবরে ফুঁসে উঠেছে পাহাড়ি জনপদ। চারদিকে তাদেরকে প্রতিহত করার ঘোষণা। পাহাড় নিয়ে ষড়যন্ত্র ও রক্তের হোলিখেলা বন্ধ করতে এবার এই রামবাম ও নাস্তিকদের শায়েস্তা করতে প্রস্তুত বান্দরবান জেলার প্রতিটি অলিগলির পাহাড়ি-বাঙ্গালী। পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে তারা ৪ যুগ এর বেশি সময় ধরে প্রোপাগান্ডা ও ষড়যন্ত্র করে বৈদেশিক ষড়যন্ত্র গোষ্ঠীর এজেন্ডা বাস্তবায়ন করে আসছে। তাদের এখন প্রতিহত করা সময়ের দাবি।

লেখক- মোঃ সোহেল রিগ্যান 

 

আগের পোস্টপাহাড়ের ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসী বাবলু চাকমা!
পরের পোস্ট‘দৃষ্টিহীনে দৃষ্টিদান’ বিনামূল্যে চোখের ছানি অপারেশনে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে বিলাইছড়ি জোন।

রিপ্লাই দিন

আপনার কমেন্ট লিখুন
আপনার নাম লিখুন