ত্রিপুরা ভিত্তিক মানবাধিকার সংগঠন ‘এইচপিএফ’ এর বক্তব্য অসত্য ও উদ্দেশ্যে প্রণোদিত।

0
5

এজেন্ডা বাস্তবায়নকারী ত্রিপুরা ভিত্তিক মানবাধিকার সংগঠন ‘এইচপিএফ’ এর বক্তব্য অসত্য ও উদ্দেশ্যে প্রণোদিত।

পার্বত্য চট্টগ্রামের খাগড়াছড়ি জেলার পানছড়ি উপজেলার অনিলপাড়ায় চাঁদাবাজির টাকা ভাগাভাগি এবং নিজেদের আভ্যন্তরীণ কোন্দলে গত ১১ ডিসেম্বর ইউপিডিএফ প্রসিত বিকাশ খীসা গ্রুপের সহযোগী অঙ্গসংগঠনের বিপুল চাকমা, সুনীল ত্রিপুরা, লিটন চাকমা ও রুহিন ত্রিপুরা হত্যাকাণ্ডের শিকার হয়।
হত্যাকাণ্ডে শিকার হওয়া ব্যক্তিরা একাধিক মামলার আসামী ছিল।

এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা নিয়ে ব্যবসায় ও নোংরা রাজনৈতিক খেলায় মেতেছে ইউপিডিএফ। এমনকী সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করতে উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে ইউপিডিএফ এই মিথ্যচার করছে।

বিবৃতিদাতার জঘন্যতম মিথ্যাচারের আংশিক তুলে ধরা হল-
“হত্যাকাণ্ডের খুনীদের সাথে সেনাবাহিনীর খাগড়াছড়ি ব্রিগ্রেডের জি-টু আই মো. জাহিদ হাসানের সাক্ষাতের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ভারতের ত্রিপুরা ভিত্তিক মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যানিটি প্রটেকশন ফোরাম (এইচপিএফ)।
গতকাল শুক্রবার (১২ জানুয়ারি ২০২৪) এক বিবৃতিতে সংগঠনটির চেয়ারম্যান ড. গৌতম চাকমা এই উদ্বেগ প্রকাশ করেন এবং অবিলম্বে খুনীদের গ্রেফতার করে বিচারের মাধ্যমে কঠোর শাস্তি প্রদানের দাবি জানান।”

বিবৃতিদাতা ইউপিডিএফ এর এজেন্ডা বাস্তবায়নকারী ভারতীয় ত্রিপুরার গৌতম চাকমা আরো বলেন, “আমরা বিভিন্ন মাধ্যমে জানতে পেরেছি যে, গত ১১ জানুয়ারি ২০২৪ খাগড়াছড়ি ব্রিগেডের জি-টু মেজর জাহিদ হাসান তার অফিসে অমর জ্যোতি চাকমাসহ খুনীদের ৬ জনের একটি দলের সাথে সাক্ষাত করেছেন।”

উপরোক্ত গৌতম চাকমার বিবৃতি এবং ইউপিডিএফ এর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অপপ্রচার ও পোস্টারিং কিন্তু একই সুতোয় গাঁথা। গৌতম চাকমা একজন উগ্র সাম্প্রদায়িক ব্যক্তি। তার সাম্প্রতিক কালের কর্মকাণ্ড তাই প্রমাণ করে।

একটি মানবাধিকার সংগঠন এইভাবে নির্লজ্জ মিথ্যাচার করতে পারে তা পার্বত্য চট্টগ্রামের শান্তিপ্রিয় মানুষের বোধগম্য নয়।

আগের পোস্টফরমোন পাহাড়ে সেনা তৎপরতায় গ্রেফতার হলো ইউপিডিএফ দুষ্কৃতিকারী।
পরের পোস্টপার্বত্য চট্টগ্রাম ছাত্র পরিষদ (পিসিসিপি’র) কেন্দ্রীয় পূর্ণাঙ্গ কমিটির অনুমোদন দেওয়া হলো।

রিপ্লাই দিন

আপনার কমেন্ট লিখুন
আপনার নাম লিখুন