আঞ্চলিক দলগুলো স্বার্থ আদায়ে জাতীয় রাজনৈতিক দলে মজেছে।

0
33

 

জেএসএস স্বার্থ আদায়ে মজেছে আওয়ামী লীগে আর ইউপিডিএফ বিএনপিতে। পার্বত্য চট্টগ্রামে আধিপত্য বিস্তারে সংঘাতে লিপ্ত হচ্ছে উপজাতি সন্ত্রাসী দলগুলো।

পার্বত্য চট্টগ্রামের সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতিতে বিভিন্ন রাজনৈতিক ও উপজাতি সংগঠনগুলোর ভূমিকা জটিল এবং দীর্ঘদিন ধরে চলমান। পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস) এবং ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ) পার্বত্য চট্টগ্রামে বিভিন্ন রাজনৈতিক ও জাতিগত স্বার্থের কারণে সংঘাতে জড়িত রয়েছে।

জেএসএসের একটি অংশ আওয়ামী লীগের সাথে সম্পৃক্ত হয়েছে এবং রাজনৈতিকভাবে তাদের সমর্থন বাড়ানোর চেষ্টা করছে। অপরদিকে, ইউপিডিএফ বিএনপি এবং অন্যান্য বিরোধী দলগুলোর সাথে যোগাযোগ রেখে নিজেদের প্রভাব বাড়ানোর চেষ্টা করছে। এই দুই সংগঠনের মধ্যে আধিপত্যের লড়াই, বিশেষ করে পার্বত্য এলাকায় নিয়ন্ত্রণ ও প্রভাব বিস্তারের জন্য, বিভিন্ন সময়ে সহিংসতায় রূপ নেয়। এই সংঘাতে নিরাপত্তা বাহিনীকে বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে হয়।

দ্বন্দ্বের কারণে পার্বত্য চট্টগ্রামের উন্নয়ন ও শান্তি প্রক্রিয়ায় বাধা সৃষ্টি হয়। নিরাপত্তা বাহিনী এবং প্রশাসন পার্বত্য অঞ্চলে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার জন্য কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছে, তবে রাজনৈতিক ও জাতিগত এই সংঘাতের সমাধান অত্যন্ত জটিল এবং দীর্ঘমেয়াদী সমঝোতা প্রয়োজন।

আগের পোস্টবান্দরবানে ইউপিডিএফ গণতান্ত্রিকের সন্মেলন: সভাপতি উবামং সম্পাদক জুয়েল ত্রিপুরা।
পরের পোস্টসাজেকে দু’টি বিচ্ছিন্নতাবাদী গ্রুপের ভয়ঙ্কর সশস্ত্র লড়াই।

রিপ্লাই দিন

আপনার কমেন্ট লিখুন
আপনার নাম লিখুন