যদি ভৌগলিক অখন্ডতা খর্ব করার জন্য ধৃষ্টতা প্রদর্শন করে তাহলে জনগণ তা কখনও মেনে নেবে না।

0
43

||এম. কে আনোয়ার, পার্বত্য চট্টগ্রাম||

বাংলাদেশের এক দশামংশ আমাদের প্রিয় পার্বত্য চট্টগ্রাম।পার্বত্য চট্টগ্রামকে ঘিরে যুগ যুগ ধরে দেশি-বিদেশি নানান ষড়যন্ত্র চলছে। ১৯৭১ সালের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে যারা আমাদের এই প্রিয় মাতৃভুমির বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছিলো সেই সব দেশেদ্রোহীরাই আজকে আমাদের প্রাণপ্রিয় মাতৃভূমি পার্বত্য চট্টগ্রামকে বাংলাদেশের মানচিত্র থেকে আলাদা করার জন্য বিভিন্নভাবে ষড়যন্ত্র চালাচ্ছে।স্বাধীনতা যুদ্ধের পর থেকে দেশেদ্রোহি সন্ত্রাসীরা প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে পাহাড়কে আমাদের মানচিত্র থেকে আলাদা করার জন্য পাহাড়কে অশান্ত করে তোলেছিল,পরবর্তীতে আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পাহাড়ের শান্তির জন্য উপজাতি দেশেদ্রোহী সন্ত্রাসীদেরকে ভালো হওয়ার সুযোগ দিয়ে তাদের সাথে শান্তি চুক্তি করলেও ভেবেছিলাম পাহাড়ে শান্তি ফিরে আসবে।কিন্তু পাহাড়ে শান্তি ফিরে আসবে থাক দূরের কথা সেই সব সন্ত্রাসীরা পাহাড়ে তাদের রাজত্ব কায়েমের জন্য অস্ত্র সস্ত্র নিয়ে আরো সু-সজ্জিত হচ্ছে। পাহাড়ে একের পর এক অস্থিরতা তৈরি করছে।আমাদের দেশের গৌরব সেনাবাহিনীর উপর পর্যন্ত হামলা চালাচ্ছে,আজকে তারা পার্বত্য চট্টগ্রামকে তাদের কথিত আলাদা রাস্ট্র জুম্মল্যান্ড নামক রাস্ট্র গঠন করার জন্য রাস্ট্রকে বৃদ্ধাংগুলি দেখাচ্ছে। কিন্তু তারা জানেনা যে আমরা কতটা ধৈর্যশীল।এই সব রাস্ট্রদ্রোহী সন্ত্রাসীরা যদি আমাদের পার্বত্য চট্টগ্রামের ভৌগলিক অখন্ডতা খর্ব করার জন্য ধৃষ্টতা প্রদর্শন করে তাহলে আমাদের বাংলাদেশের জনগণ তা কখনও মেনে নেবে না। কঠোর ভাবে এই সব সন্ত্রাসীদের দমন করা হবে।আর সেই পরিস্থিতি হবে খুব ভয়াবহ।

পার্বত্য চট্টগ্রামকে বাংলাদেশ থেকে আলাদা করার জন্য উপজাতি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী বরাবরই তৎপর। এই তৎপরতা বন্ধ করতে দ্রুত সরকারকে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। ৮

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here