কাপ্তাইয়ে ৮ বছরের শিশু ধর্ষিত হয়েছে (কথিত সহজসরল) উপজাতি চাচা কর্তৃক!!!

0
32

যারা পার্বত্য চট্টগ্রামে পান থেকে চুন খসলে বাঙ্গালি-সেনাবাহিনীর চৌদ্দ গোষ্ঠী উদ্ধার করে তারা কেন উপজাতি শিশু ধর্ষণের বিষয়টি নিয়ে নীরব ভূমিকায় অবতীর্ণ? কোথায় তথাকথিত নারী নেত্রী? কোথায় মানবাধিকার সংস্থা গুলো? কোথায় মুক্তমনা, রাম-বাম, প্রগতিশীল ও সুশীলরা? যত দোষ নন্দ ঘোষ। সব কি বাঙ্গালির বেলায়?

রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলার কাপ্তাই উপজেলার ওয়াগ্গা ইউনিয়নের তালুকদার পাড়ায় দ্বিতীয় শ্রেণীর শিশু শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগে উপজাতীয় এক যুবককে গ্রেফতার করেছে কাপ্তাই থানা পুলিশ। অভিযুক্ত ধর্ষক উক্ত ভিকটিমের চাচা বলে জানা গেছে!!

অমল তালুকদার (২২) নামের এই যুবক ওয়াগ্গা ইউনিয়নের ৬নং ওয়ার্ডের তালুকদার পাড়া (দ্যোলন্যারমুখ) এলাকার জনৈক শান্তি তালুকদারের সন্তান। রাঙামাটির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ ছূফি উল্লাহ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

থানা সূত্রে জানা গেছে, গত রোববার (৪এপ্রিল) সকালে নিজ বাড়ির উঠানে খেলা করার সময় বিস্কুট খাওয়ানোর লোভ দেখিয়ে নিজ ঘরে নিয়ে যায়। এ সময় নারী লোভী বিকৃত কাম আসক্ত উপজাতি কতিপয় যুবক তার নিজ ঘরে নিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে এবং চিৎকার করলে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেয় শিশুটিকে। ধর্ষিতা বাড়িতে এসে খাওয়া-দাওয়া ছেড়ে দিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়ে। বিষয়টি পরিবারের নজরে আসে।

গতকাল সোমবার ০৫ এপ্রিল বিকেল তিন টার সময় ধর্ষিতার মা ধর্ষিতাকে বার বার জিজ্ঞাস করলে আসামী অমল তালুকদার তাকে তার নিজ ঘরে ধর্ষণ করেছে বলে শিশুটি তার মাকে জানায়। সাথে সাথেই অসুস্থ ভিকটিমকে কাপ্তাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে সেখানে চিকিৎসাধীন রয়েছে শিশুটি। শিশুর বর্তমান অবস্থাও তেমন ভালো নয়।

এই ঘটনায় শিশুটির পিতা বাদী হয়ে সোমবার রাতেই তার শিশু মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে তারই চাচাতো ভাই অমল তালুকদারকে আসামী করে ধর্ষণ মামলা দায়ের করে। মামলা নং-০২, তারিখঃ ০৫ এপ্রিল-২০২১) ধারাঃ ৯(১), ২০০০ সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধনী-২০০৩।

রাঙামাটি পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) মোঃ ছূফি উল্লাহ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানিয়েছেন, অভিযোগ পাওয়ার পরপরই অভিযান পরিচালনা করে মূল অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে কাপ্তাই থানা পুলিশ। এই ঘটনায় মামলাও দায়ের করা হয়েছে। ভিকটিমকে ডাক্তারী পরীক্ষার জন্য রাঙ্গামাটি জেনারেল হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।

সহজসরল উপজাতি সুপুরুষরা কিভাবে ধর্ষণ করে? যাদের অভিধানে নাকি ধর্ষণ নামক প্রতিশব্দ নেই! তারা কিভাবে আবার ধর্ষণ করে? ছিঃ ছিঃ ছিঃ এই সহজসরল সুপুরুষ কিভাবে ধর্ষণ করে? তাও আবার নিজ আপন ভাতিজি কে! পৃথিবীটা দিনদিন ধ্বংসের দিকে ধাবিত হচ্ছে৷ এমন বিকৃত যৌন আসক্ত কতিপয় উপজাতি যুবককে প্রকাশ্যে সাজা দেওয়ার দাবি জানিয়েছে স্থানীয়রা। তবুও বলবো আইন নিজের হাতে না তুলে বিষয়টি যেহেতু খুবই ঘৃণিত তাই দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে ধর্ষকের বিচার করা হোক। যাতে ভবিষ্যতে আর কোন উপজাতি এমন ঘৃণিত জঘন্যতম কাজ করতে সাহস না পায়।

পার্বত্য চট্টগ্রামে যদি কোনভাবে বাঙ্গালি কর্তৃক উপজাতি নারী ধর্ষণের অভিযোগ উঠে তখন বাঙ্গালির চৌদ্দ গোষ্ঠী উদ্ধার করে উগ্রবাদী উপজাতিরা সহ এদেশে তাদের শুভাকাঙ্ক্ষী রাম-বাম, সুশীলরা। আর তথাকথিত গণমাধ্যম গুলোর মিথ্যাচার তো সবারই জানা।

বিলাইছড়ির দুই কিশোরী বোনকে সেনাসদস্য কর্তৃক ধর্ষণ করেছে বলে পুরো সারাদেশ সরগরম করেছিলো। বিশ্ব মিডিয়াতে ফলাও করে সংবাদও পরিবেশ করা হয়েছিলো। তথাকথিত মানবাধিকার কমিশন ও সুশীলরা তখন চুলছেঁড়া বিশ্লেষণ করেছিলো। অথচ মেডিকেল রিপোর্টে সেনা কর্তৃক ধর্ষনের কোন প্রমাণই পাওয়া যায়নি। অথচ সে মহলটি স্বজাতি কর্তৃক উপজাতি শিশু ধর্ষনের ঘটনাটি চেপে যাচ্ছে।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here