পাভেল পার্থ নামের কথিত লেখক চিম্বুক পাহাড়ে ৫ তারকা হোটেল নির্মাণ নিয়ে খোড়া যুক্তি দিয়েছেন!

0

আব্দুল্লাহ আল মোমিন এইচবিএফ, পার্বত্য চট্টগ্রাম

পাভেল পার্থ নামের কথিত লেখক বান্দরবানের চিম্বুক পাহাড়ের ৫ তারকা হোটেল নির্মানের বিরোধিতা করে নানা রকম খোড়া যুক্তি উপস্থাপন করে একটি প্রতিবেদন লিখেছেন।

তিনি বলতে চেয়েছেন চিম্বুক পাহাড়ে হোটেল নির্মান করলে পরিবেশ ক্ষতি হবে এবং ম্রোদের জনজীবন বিপর্যস্ত হবে ইত্যাদি।
উপজাতি সন্ত্রাসীদের উচ্ছিষ্টভোগী কথিত এই লেখক বলতে চাচ্ছেন হোটেলের পরিবর্তে সেখানে হাসপাতাল এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হোক।
কথাটি শুনতে যৌক্তিক মনে হলেও মতলব কিন্তু ভিন্ন।
সমাজে প্রচলিত একটি বাক্য আছে ‘ভূতের মুখে রাম রাম’। উপজাতি সন্ত্রাসীদের উচ্ছিষ্টভোগী পাবেল পার্থ এবং তাদের মদতদাতাদের অবস্থা একই।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কিংবা হোটেল নির্মান এগুলো কোনটাই মূখ্য বিষয় না। মূখ্য বিষয় হল সরকার যা করবে তারা তার বিরোধিতা করা।
আজকে যারা হাসপাতাল কিংবা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কথা বলছে তারাই কিন্তু রাঙামাটি মেডিকেল কলেজ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা করেছিল।
২০০৯ সালের ১১ মে রাঙামাটি মেডিকেল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় বাতিলের দাবিতে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্বারকলিপি দেয় উপজাতিরা।
মেডিকেল এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে ২০০৯ সালের ৫ জুলাই শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের নেতৃত্বে উপজাতিদের নেতা সন্তু লারমার সাথে একটি মিটিং করে সেখানে সন্তু সরাসরি বলে দেয় মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রয়োজন নাই।
রাঙামাটি মেডিকেল এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা যাতে না করতে পারে সেজন্য ১১ই জানুয়ারি ২০১৩ সালে পিসিপি হরতাল ডেকে অরাজকতা তৈরি করেছিল এবং মনির হোসেন নামের এক ভাই শাহাদাত বরণ করেছিল।
শুনলে অবাক হবেন উপজাতি সন্ত্রাসীদের কাজই হচ্ছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিরোধিতা করা।
১৯৩৭-৩৮ সালে চাকমা ভাষা চালুর বিরোধিতা করেন তাদের নেতা কামিনি মোহন দেওয়ান।
১৯৬৬ সালে রাঙামাটি কলেজ প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা করেন উপজাতি নেতা রাজকার ত্রিদিব রায়।
সন্তুর চাচা যাতে ডিগ্রী পরিক্ষা দিতে না পারে সেজন্য তার বই নদীতে ভাসিয়ে দেয়া হয়েছিল।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিরোধিতাকারী এই জাতি যখন হোটেলের পরিবর্তে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ার সাজেস্ট করে তখন জনমনে স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন জাগে এর রহস্য কি????
আশ্চর্যের বিষয় হল চিম্বুক এলাকার ম্রো সম্প্রদায়ের লোকেরা কিন্তু হোটেলের বিরোধিতা করছেনা।
গত কিছুদিন আগে ম্রো সম্প্রদায়ের লোকেরা বান্দরবানে মানববন্ধন করে তাদের অবস্থান জানান দিয়েছেন।ম্রো নেতাদের স্পষ্ট ভাষ্য হচ্ছে ‘পাহাড় হোক পর্যটন, ম্রোদের হোক উন্নয়ন ‘।
ম্রো সেনাবাহিনীর বিরোধ নাই,সন্ত্রাসীদের ঠাই নাই।
গ্রাম্য ভাষায় একটি প্রবাদ আছে ‘যার বিয়ে তার খবর নাই, পাড়াপড়শির ঘুম নাই।
চিম্বুক পাহাড়েও একই অবস্থা হচ্ছে;ম্রোদের কোন মাথাব্যথা নাই কিন্তুু সন্ত্রাসীদের ম্রোদের নিয়ে টেনশনের শেষ নেই।
মূল কথা হচ্ছে পাহাড়ে উপজাতি সন্ত্রাসীরা জলাতঙ্ক রুগীর ন্যায় উন্নয়নাতাঙ্কে ভুগছে।
যত বেশি উন্নয়ন হবে সন্ত্রাসীদের অস্ত্র প্রশিক্ষণের আস্তানা তত কমে যাবে।
তাই যেখানে উন্নয়ন সেখানেই উপজাতি সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের বিরোধিতা।
আমরা পার্বত্যবাসী আশা করবো উপজাতি সন্ত্রাসীদের সকল বাধা অতিক্রম করে ম্রোদের তথা পার্বত্য চট্রগ্রামের জনসাধারণের স্বার্থ সংরক্ষণের জন্য অতি শীগ্রই চিম্বুক পাহাড়ে ৫ তারকা হোটেল নির্মানের কাজ সমাপ্ত করা হোক।

পাভেল পার্থ সহ কথিত কিছু লেখক বান্দরবানের চিম্বুক পাহাড়ের ৫ তারকা হোটেল নির্মানের বিরোধিতা করে নানা রকম খোড়া যুক্তি উপস্থাপন করে প্রোপাগান্ডা চালাচ্ছে।
তারা বলতে চাচ্ছেন চিম্বুক পাহাড়ে হোটেল নির্মান করলে পরিবেশ ক্ষতি হবে এবং ম্রোদের জনজীবন বিপর্যস্ত হবে ইত্যাদি।
উপজাতি সন্ত্রাসীদের উচ্ছিষ্টভোগী কথিত এই লেখকরা বলতে চাচ্ছেন হোটেলের পরিবর্তে সেখানে হাসপাতাল এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হোক।
কথাটি শুনতে যৌক্তিক মনে হলেও মতলব কিন্তু ভিন্ন।
সমাজে প্রচলিত একটি বাক্য আছে ‘ভূতের মুখে রাম রাম’। উপজাতি সন্ত্রাসীদের উচ্ছিষ্টভোগী পাবেল পার্থ এবং তাদের মদতদাতাদের অবস্থা একই।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কিংবা হোটেল নির্মান এগুলো কোনটাই মূখ্য বিষয় না।মূখ্য বিষয় হল সরকার যা করবে তারা তার বিরোধিতা করবে।
আজকে যারা হাসপাতাল কিংবা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কথা বলছে তারাই কিন্তু রাঙামাটি মেডিকেল কলেজ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা করেছিল।
২০০৯ সালের ১১ মে রাঙামাটি মেডিকেল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় বাতিলের দাবিতে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্বারকলিপি দেয় উপজাতিরা।
মেডিকেল এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ব্যাপারে ২০০৯ সালের ৫ জুলাই শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের নেতৃত্বে উপজাতিদের নেতা সন্তু লারমার সাথে একটি মিটিং করে সেখানে সন্তু সরাসরি বলে দেয় মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রয়োজন নাই।
রাঙামাটি মেডিকেল এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা যাতে না করতে পারে সেজন্য ১১ই জানুয়ারি ২০১৫ সালে পিসিপি হরতাল ডেকে অরাজকতা তৈরি করেছিল এবং মনির হোসেন নামের এক ভাই শাহাদাত বরণ করেছিল।
শুনলে অবাক হবেন উপজাতি সন্ত্রাসীদের কাজই হচ্ছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের বিরোধিতা করা।
১৯৩৭-৩৮ সালে চাকমা ভাষা চালুর বিরোধিতা করেন তাদের নেতা কামিনি মোহন দেওয়ান।
১৯৬৬ সালে রাঙামাটি কলেজ প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা করেন উপজাতি নেতা রাজকার ত্রিদিব রায়।
সন্তুর চাচা যাতে ডিগ্রী পরিক্ষা দিতে না পারে সেজন্য তার বই নদীতে ভাসিয়ে দেয়া হয়েছিল।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বিরোধিতাকারী এই জাতি যখন হোটেলের পরিবর্তে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ার সাজেস্ট করে তখন জনমনে স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন জাগে এর রহস্য কি????
আশ্চর্যের বিষয় হল চিম্বুক এলাকার ম্রো সম্প্রদায়ের লোকেরা কিন্তু হোটেলের বিরোধিতা করছেনা।
গত কিছুদিন আগে ম্রো সম্প্রদায়ের লোকেরা বান্দরবানে মানববন্ধন করে তাদের অবস্থান জানান দিয়েছেন।ম্রো নেতাদের স্পষ্ট ভাষ্য হচ্ছে ‘পাহাড় হোক পর্যটন, ম্রোদের হোক উন্নয়ন ‘।
ম্রো সেনাবাহিনীর বিরোধ নাই,সন্ত্রাসীদের ঠাই নাই।
গ্রাম্য ভাষায় একটি প্রবাদ আছে ‘যার বিয়ে তার খবর নাই, পাড়াপড়শির ঘুম নাই।
চিম্বুক পাহাড়েও একই অবস্থা হচ্ছে;ম্রোদের কোন মাথাব্যথা নাই কিন্তুু সন্ত্রাসীদের ম্রোদের নিয়ে টেনশনের শেষ নেই।
মূল কথা হচ্ছে পাহাড়ে উপজাতি সন্ত্রাসীরা জলাতঙ্ক রুগীর ন্যায় উন্নয়নাতাঙ্কে ভুগছে।
যত বেশি উন্নয়ন হবে সন্ত্রাসীদের অস্ত্র প্রশিক্ষণের আস্তানা তত কমে যাবে।
তাই যেখানে উন্নয়ন সেখানেই উপজাতি সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের বিরোধিতা।
আমরা পার্বত্যবাসী আশা করবো উপজাতি সন্ত্রাসীদের সকল বাধা অতিক্রম করে ম্রোদের তথা পার্বত্য চট্রগ্রামের জনসাধারণের স্বার্থ সংরক্ষণের জন্য অতি শীগ্রই চিম্বুক পাহাড়ে ৫ তারকা হোটেল নির্মানের কাজ সমাপ্ত করা হোক।

Leave A Reply

Your email address will not be published.

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More