উপজাতীয় জনগোষ্ঠীকে দাবার গুটি হিসেবে ব্যবহার করছে মিশনারি ও দাতা সংস্থা গুলো!

0

পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতীয়দের মধ্যে ৭০% সহজসরল শান্তিপ্রিয়। আর সে শান্তিপ্রিয় উপজাতিদের নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে দাবার গুটি চালাচ্ছে মিশনারি, দাতা সংস্থা সহ কূটনীতিক মহল গুলো।

পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতীয়দের নেতা সন্তু লারমা সরকারের সঙ্গে স্বাক্ষরিত পার্বত্য চুক্তি তে নিজেদের উপজাতি হিসেবে চুক্তি করে। পার্বত্য চুক্তির সময় সন্তু লারমারা নিজেদের উপজাতি পরিচয় দিতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করতেন। অথচ চুক্তির এত বছর পর সে সন্তু গংরা ষড়যন্ত্রকারী গোষ্ঠীর শিখিয়ে দেওয়া বিষফোঁড়া “আদিবাসী” হিসেবে নিজেদের স্বীকৃতির দাবি তুলছে! এটা যেমন হাস্যকর তেমনিই পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্রের আভাসও বটে।

ডেনমার্ক, নরওয়ে, নেদারল্যান্ডস সহ বেশ কয়েকটি দেশের দূতাবাস বাংলাদেশর উপজাতীয় জনগোষ্ঠীকে বাঙ্গালী-সেনা বিরোধী গড়ে তুলতে অপতৎপরতা চালাচ্ছে। তার জন্য ডেনমার্ক ও নরওয়ের পররাষ্ট্রমন্ত্রনালয় “ডনাক” নামে একটি প্রকল্প হাতে নেয়। পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে মিথ্যাচার মূলক প্রোপাগান্ডা ছড়িয়ে দিতে এ প্রকল্প দেশ-বিদেশে কাজ করছে। পাহাড়ের বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে কোটি কোটি টাকা দিয়ে সাংগঠনিক কাঠামো শক্তিশালী করা সহ অস্ত্রশস্ত্র তৎপরতা বৃদ্ধি করতে প্রচুর অর্থ যোগান দিচ্ছে ডনাক!

আজকের পার্বত্য সহজসরল উপজাতিরা ষড়যন্ত্রকারীদের কবলে পড়েই বাঙ্গালী ও সেনাবাহিনীর সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণায় ধাবিত হচ্ছে! দুঃখজনক যে, আমাদের দেশের তথাকথিত বুদ্ধিজীবি, সুশীল ও জ্ঞানপাপীরা এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে নিয়মিত টকশো করে পাহাড়ের বাঙালী সেনা নিয়ে জঘন্যতম মিথ্যাচরে লিপ্ত হয়েছে। এর থেকে পরিত্রান পেতে এবং রাষ্ট্রের অখন্ডতা রক্ষার স্বার্থে ষড়যন্ত্রকারীদের অপতৎপরতার বিরুদ্ধে সকলেই ঐক্যবদ্ধ হওয়ার বিকল্প নেই৷

Leave A Reply

Your email address will not be published.

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More