পার্বত্য এলাকার সকল নীতিমালা বাংলাদেশের অন্যান্য জেলার মত করা উচিৎ।

0
111

জিহান মোবারক, রাঙ্গামাটি

পার্বত্য এলাকার সকল সরকারী চাকুরি নিয়োগ পরীক্ষা সেনাবাহিনীর তত্বাবধানে হওয়া উচিৎ। পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের চেয়ারম্যান সেনাবাহিনীর পক্ষ হতে করা উচিৎ। এখানকার সবকিছু সেনাবাহিনীর হাতে দেওয়া উচিৎ৷ কারণ উপজাতীয় কতিপয় নেতাদের হাতে পাহাড়ের চাবিকাঠি থাকার ফলে এখানকার বাঙ্গালীরা নাগরিক অধিকার হতে বঞ্চিত। তাই সেনাবাহিনীকে সবকিছু হস্তান্তর করা সময়ের দাবি।

সেই সাথে পার্বত্য এলাকার সকল নীতিমালা বাংলাদেশের অন্যান্য জেলার মত করা উচিৎ।
এক দেশে দুই আইন, নিঃসন্দেহে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য হুমকি স্বরুপ।

বরাবরের মত স্বাধীনতার ৪৮ বছরে এসেও পাহাড়ি এলাকার আকাশ পাতাল বৈষম্যতার ব্যবধান এখনো সমাধান হয় নাই।
পার্বত্য এলাকায় যারা জনপ্রতিনিধি হয়েছেন সবাই সম্প্রীতির কথা বলে মুখে, সাথে কাজ করেছেন ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর স্বার্থে। কিন্তুু অধ্যবদি পাহাড়ি এলাকায় বাঙালী এবং অন্যান্য জাতি গােষ্টির যে বৈষম্যতা চলমান এটা এখনো নিরসন হয় নাই।

পার্বত্য এলাকা নিয়ে কয়েকটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী বহুবছর আগের থেকে সন্ত্রাসী কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে, এবং হাজার হাজার বাঙালী ও উপজাতি এই সন্ত্রাসী গােষ্টির হাতে খুন হয়েছে, অথচ তাদের কারোরই বিচার হয়নি অদৃশ্য শক্তির ইশারায়। বিষয়টি সবারই জানা আছে।
তাই এখনো সময় আছে সম্প্রীতির পার্বত্য এলাকায় শান্তি ফিরিয়ে আনতে হলে অবশ্যই পার্বত্য নীতিমালার সংশোধন আনতে হবে। এবং দেশের প্রতিটি জেলার ন্যায় পার্বত্য এলাকার নিয়মনীতি এক করতে হবে।

আগের পোস্টপার্বত্য জেলা পরিষদের কব্জায় পুলিশ হস্তান্তর হলে বাঙ্গালীরা পাহাড়ে টিকে থাকতে পারবে না।
পরের পোস্টউপজাতি সন্ত্রাসীদের অপপ্রচারের প্রধান টার্গেট সেনাবাহিনী!কিন্তু কেন?সংক্ষিপ্ত পর্যালোচনা।

রিপ্লাই দিন

আপনার কমেন্ট লিখুন
আপনার নাম লিখুন