উপজাতি সন্ত্রাসীদের অপপ্রচারের প্রধান টার্গেট সেনাবাহিনী!কিন্তু কেন?সংক্ষিপ্ত পর্যালোচনা।

0


তাপস কুমার, পার্বত্য চট্টগ্রাম

শান্তিচুক্তির পর পার্বত্য চট্টগ্রামে উপজাতি সন্ত্রাসীরা আরো ভয়ানক হয়ে উঠেছে। শান্তিচুক্তির আগে পাহাড়ে সন্ত্রাসীদের সশস্ত্র শাখা ছিল একটি যা বর্তমানে মহিলা শাখা সহ চারের অধিক।
সন্ত্রাসীরা একাধিক শাখায় বিভক্ত হয়ে পাহাড়কে মিনি নরগে পরিণত করেছে।
কখনো আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে নিজেদের মধ্যে আত্মঘাতী সংঘাতে লিপ্ত হয়ে পাহাড়কে যুদ্ধবিদ্ধস্ত এলাকায় পরিণত করে। কখনো আবার সামান্য চাঁদার জন্য জিবন্ত মানুষকে বস্তায় ভরে ইট পাথর দিয়ে পানিতে ডুবিয়ে দেয়।
কখনো আবার উপজাতি সন্ত্রাসীরা যৌন ক্ষুদা নিবারণের জন্য স্বজাতি সুন্দরী রমণীদের পরিবারের সামনে থেকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে গণ ধর্ষণ করে মানবতার সার্বোচ্ছ সিমা লঙ্ঘন করে।

উপজাতি সন্ত্রাসীদের মানবতাবিরোধী এহেন কর্মকাণ্ডের প্রতিপক্ষ হয়ে দাড়িয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।
পাহাড়ে যেখানেই বিপর্যয় সেখানেই সেনাবাহিনীর মানবিক সহায়তা। যেখানেই সন্ত্রাসীদের কালো থাবা সেখানেই সেনাবাহিনীর সন্ত্রাস বিরোধী অপারেশন।

এছাড়াও দুর্গম পাহাড়ি জনপদে উন্নয়নের ছোঁয়া পৌছে দিতে সেনাবাহিনীর রয়েছে নিরলস প্রচেষ্টা।
পাহাড়ের রাস্তা-ঘাট সহ অধিকাংশ উন্নয়ন সেনাবাহিনীর প্রত্যক্ষ সহযোগীতায় হয়ে থাকে।

আর্ত মানবতার প্রতি অবস্থানের কারণে পার্বত্য চট্টগ্রামের জনসাধারণের আস্থার প্রতীক এখন সেনাবাহিনী। কিন্তু দেশদ্রোহী উপজাতি বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসীদের অগ্রযাত্রার ভয়ংকর প্রতিবন্ধকও সেনাবাহিনী।
তাই উপজাতি সন্ত্রাসীরা অনবরত মিথ্যা প্রোপাগান্ডা ছড়িয়ে দেশ প্রেমীক সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার ষড়যন্ত্র লিপ্ত রয়েছে।
দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য দেশের কথিত কিছু বুদ্ধিজীবী রয়েছে যারা উপজাতি সন্ত্রাসীদের প্ররোচনায় উদ্ভুদ্ধ হয়ে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে।

সেনাবাহিনীর সফলতা হচ্ছে পাহাড় সমান অপপ্রচারের পরেও পার্বত্য চট্টগ্রামের সর্বস্তরের জনগণ সেনাবাহিনীর পক্ষে।

Leave A Reply

Your email address will not be published.

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More