পাহাড়ে উন্নয়ন কার্যক্রমকে বাধাগ্রস্ত করতে সন্ত্রাসী সংগঠন জে এস এসের প্রাণান্তকর প্রচেষ্টা অব্যাহত।

0
125

||তাপস কুমার পাল, পার্বত্য চট্টগ্রাম||

পাহাড়ের উন্নয়ন যত বৃদ্ধি পাবে সন্ত্রাসীদের গুম, খুন, চাঁদাবাজি এবং রাষ্ট্রদোহী কার্যক্রম ততই হ্রাস পাবে।
তাই পাহাড়ের উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করতে খেটে খাওয়া নিরীহ উপজাতিদের অস্তের ভয় দেখিয়ে দেশ বিরোধী, উন্নয়ন বিরোধী এবং সেনাবাহিনী বিরোধী বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে সংযুক্ত হতে বাধ্য করছে জে এস এস সন্ত্রাসীরা।
জে এস এস সন্ত্রাসীরা উপলব্ধি করতে সক্ষম হচ্ছে যে পার্বত্য চট্টগ্রামকে তাদের স্বপ্নের জুম্মল্যান্ড বানানো স্বপ্নই থেকে যাবে।কখনো বাস্তবায়ণ করতে পারবেনা।
কারণ, পার্বত্য চট্রগ্রামে দেশ প্রেমীক সেনাবাহিনীরা অতন্দ্র প্রহরীর ভূমিকায় অব্যাহত রয়েছে।

তাই ব্যার্থতার আগুনে দগ্ধ হয়ে উপজাতি বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসীরা দেশ প্রেমীক সেনাবাহিনী এবং পাহাড়ের উন্নয়নবিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে।

পাহাড়ের সাধারণ উপজাতি জনগোষ্ঠীকে অস্ত্রের ভয় এবং জীবননাশের হুমকি দিয়ে রাষ্ট্রবিরোধী কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করতে বাধ্য করছে।
আজ ৭/২/২১ ইং রোজ রবিবার বান্দরবানের ম্রো সম্প্রদায়কে বিভিন্ন প্রকার ভয়ভীতি দেখিয়ে চিম্বুক পাহাড়ের ৫ তারকা নির্মাণ বন্দের দাবিতে কথিত লংমার্চ করিয়েছে জে এস এস সন্ত্রাসীরা।

৭১ সালের পরাজিত শক্তি রাজাকার ত্রিদিব রায়ের উত্তরসূরি শন্তু গংদের পরিচালিত সন্ত্রাসী সংগঠন জে এস এসকে বলে দিতে চাই, পাহাড়ের মানুষ উন্নয়ণ চায়, পাহাড়ের মানুষ ফাইভ স্টার হোটেল চায় এবং পাহাড়ের সার্বিক নিরাপত্তার স্বার্থে সেনাবাহিনীর অবাধ বিচরণ চায়।
পাহাড়ের মানুষের এসব চাহিদাকে নিঃশর্তে যদি গ্রহণ করতে পারো এবং চাঁদাবাজ ও সন্ত্রাসীর পথ পরিহার করতে পারো, তাহলে এখনো সময় আছে আত্মসমর্পণ করে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসুন।

অন্যথায় দেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষায় জে এস এসকে গলা ধাক্কা দিয়ে মামু বাড়ি পাঠিয়ে দিতে বাধ্য হবে পাহাড়ের আপামর জনতা।

আগের পোস্টচিম্বুক পাহাড়ে ৫ তারকা হোটেল নির্মাণকে বাধাগ্রস্ত করতে নিরহ ম্রোদের দিয়ে কথিত লংমার্চ করতে বাধ্য করেছে পিসিজেএসএস!
পরের পোস্টজেএসএস, ইউপিডিএফ ও সংস্কার মধ্যকার ঐক্য একটি চাঁদাবাজির মঞ্চ!

রিপ্লাই দিন

আপনার কমেন্ট লিখুন
আপনার নাম লিখুন