অবৈধ পাথর উত্তলনকারীদের থেকে পরিমান মত চাঁদা না পেয়ে সন্ত্রাসীরা পাইপ কেটে দেয়!

0
161

||শহীদুল ইসলাম, বান্দরবান||

অবৈধ পাথর উত্তলনকারীদের কাছ থেকে পরিমান মত চাঁদা না পেয়ে চিম্বুকে উপজাতি সন্ত্রাসীরা আগুন দিয়ে সেনাবাহিনীর উপর দায় চাপানোর অপচেষ্টা চালাচ্ছে।

চাঁদাবাজি, গুম খুন অপহরণের পর উপজাতি সন্ত্রাসীরা প্রতিবারই সেনাবাহিনীর উপর বিভিন্ন ধরনের মিথ্যে অভিযোগ দিয়ে সন্ত্রাসীদের অপকর্ম ধামাচাপা দেয়ার ষড়যন্ত্র করে।
তারই ধারাবাহিকতার অংশ হিসেবে বান্দরবানের চিম্বুকে উপজাতি সন্ত্রাসীদের আগুন লাগানোর ঘটনা সেনাবাহিনীর উপরে চালিয়ে দিচ্ছে উপজাতি সন্ত্রাসীরা।
প্রকৃত ঘটনা হচ্ছে বান্দরবানে একটি অসাধু চক্র বালি এবং পাহাড় থেকে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন করে ব্যবসা করছে দীর্ঘদিন যাবত।
অবৈধ পাথর উত্তোলনকারীদের সাথে উপজাতি সন্ত্রাসীদের চাঁদার বিষয়ে এতদিন একটি সমঝোতা ছিল।
হঠাৎ করে উপজাতি সন্ত্রাসীরা সমঝোতা পরিহার করে পাথর উত্তোলনকারীদের কাছে দ্বীগুন চাদা দাবি করে।
পাথর খেকোরা দ্বীগুন চাঁদা দিতে অপারগতা প্রকাশ করায় তাদের উপর ক্ষেপে প্রতিশোধ নেয়ার হুমকি দেয় উপজাতি সন্ত্রাসীরা।
হুমকি ধামকি দিয়েও পাথর খেকোদের কাছ থেকে বেশি চাদা আদায় করতে না পারায় ক্ষোভে পাহাড়ে আগুল লাগিয়ে দেয় উপজাতি সন্ত্রাসীরা।
সন্ত্রাসীদের দেয়া আগুনে অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হয় স্থানীয় জনগন।


সন্ত্রাসীদের ন্যক্কারজনক এই ঘটনা ধামাচাপা দেয়ার জন্য বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর উপর নানা ধরনের অপপ্রচার চালাচ্ছে সন্ত্রাসীরা।
আনন্দের বিষয় হলো, সন্ত্রাসীদের এ ধরনের সেনাবিরোধী অপপ্রচার জনগণ বিশ্বাস করেনা। জনগণ অকপটেই বলে দিচ্ছে গুলো উপজাতি সন্ত্রাসীদের অপপ্রচার।
পাহাড়ের মানুষ সেনাবাহিনীকে ভালোবাসে, সেনাবাহিনীকে আস্থার প্রতীক হিসেবেই বিবেচনা করে।
পাহাড়ের মানুষের দাবী অনলাইনে সেনাবিরোধী এবং দেশবিরোধী তৎপরতার কারনে আইসিটি এক্টের মাধ্যমে উপজাতি সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে।

আগের পোস্টউপজাতি সহজসরল সুপুরুষেরা কি ধর্ষণ করতে পারে? তাও আবার ১১ বছরের শিশুকে!!
পরের পোস্টএদেশের বামঘরনার মানুষ গুলো মনে করে উপজাতিরা ধর্ষণ করে না!

রিপ্লাই দিন

আপনার কমেন্ট লিখুন
আপনার নাম লিখুন