চক্রবদ্ধ ষড়যন্ত্রকারী পাহাড়ের সন্ত্রাসী দল গুলোর চিম্বুক পাহাড় নিয়ে সাম্প্রতিক ষড়যন্ত্র ফাসঁ!

0
105

|||অপূর্ব সাচিং, বান্দরবান||

আলোচিত চিম্বুক পাহাড় নিয়ে বিভিন্নভাবে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত পাহাড়ি সন্ত্রাসী দলগুলো। বিগত দিনে চিম্বুক পাহাড় নিয়ে বিভিন্ন ষড়যন্ত্র করে যখন ব্যর্থ হয়েছে
এরা। এবার এদের কথা না শুনায় স্থানীয় বসবাসরত উপজাতিদের উপর ঘৃণিত এক ষড়যন্ত্র করল সন্ত্রাসীরা। এরপর পরই সে দায়বার সেনাবাহিনীর উপর চাপানোর চেষ্টা করছে। স্থানীয় এক বাসিন্দা গোপনসুত্রে জানান তাদের মধ্যে বিভিন্ন দরকষাকষি চলে প্রতিনিয়ত, বান্দরবানে একটি অসাধু চক্র বালি এবং পাহাড় থেকে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন করে ব্যবসা করছে দীর্ঘদিন যাবত।
অবৈধ পাথর উত্তোলনকারীদের সাথে উপজাতি সন্ত্রাসীদের চাঁদার বিষয়ে এতদিন একটি সমঝোতা ছিল।
হঠাৎ করে উপজাতি সন্ত্রাসীরা সমঝোতা পরিহার করে পাথর উত্তোলনকারীদের কাছে দ্বীগুন চাদা দাবি করে।
পাথর খেকোরা দ্বিগুন চাঁদা দিতে অপারগতা প্রকাশ করায় তাদের উপর ক্ষেপে প্রতিশোধ নেয়ার হুমকি দেয় উপজাতি সন্ত্রাসীরা।
হুমকি ধামকি দিয়েও পাথর খেকোদের কাছ থেকে বেশি চাদা আদায় করতে না পারায় ক্ষোভে পাহাড়ে আগুল লাগিয়ে দেয় উপজাতি সন্ত্রাসীরা।
সন্ত্রাসীদের দেয়া আগুনে অনেক ক্ষতিগ্রস্ত হয় স্থানীয় জনগন। নিরাপত্তা বাহিনীকে বিভিন্নভাবে ফাদেঁ ফেলার জন্য এটি একটি পরিকল্পিত ঘটনা, এভাবে প্রতিনিয়ত নিরাপত্তা বাহিনীকে সমালোচনা ও বিতর্কিত করতে ষড়যন্ত্র করতে থাকে সন্ত্রাসীদলগুলো। যারা এতে রাজি হয় তাদের কোনক্ষতি করা হয়না। যারা রাজি না হয় তাদের বিভিন্নভাবে ক্ষতি ও অত্যাচার করা হয়।
গতদুদিন আগে সেখানকার বসতিগুলো আগুনদিয়ে পুড়ে দেয়া হয়।এর অন্য আরেকটি কারণ তাদের অতীতে বিভিন্নভাবে লোভ দেখিয়ে সেনা ও দেশবিরোধী কর্মকাণ্ড চালিয়েছিল সন্ত্রাসীরা। যখনি জনগন সচেতন হলো এবং জানতে ও দেখতে পেলো চিম্বুকের বাস্তবরুপ তখনি আর তাদের ষড়যন্ত্রে তারা যেতে রাজি না হওয়ায় বসতিগুলো আগুনে পুড়িয়ে দিয়ে সেনাবাহিনীর উপর দায় চাপাতে চাচ্ছে। গোপনসুত্রে জানা গেছে যারা তাদের কথায় রাজিছিল তাদের গুরুত্ব পূর্ণ মালামাল আগেই হেফাযতে নিয়ে সেখানে সন্ত্রাসীরা আগুন লাগিয়েছে।

আনন্দের বিষয় হলো, সন্ত্রাসীদের এ ধরনের সেনাবিরোধী অপপ্রচার জনগণ বিশ্বাস করেনা। জনগণ অকপটেই বলে দিচ্ছে গুলো উপজাতি সন্ত্রাসীদের অপপ্রচার।
পাহাড়ের মানুষ সেনাবাহিনীকে ভালোবাসে, সেনাবাহিনীকে আস্থার প্রতীক হিসেবেই বিবেচনা করে।
পাহাড়ের মানুষের দাবী অনলাইনে সেনাবিরোধী এবং দেশবিরোধী তৎপরতার কারনে আইসিটি এক্টের মাধ্যমে উপজাতি সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। দেশদ্রোহীতায় এদের ফাসিঁ দেয়া দেশের জন্য কর্তব্য হয়ে পড়েছে এখন।

আগের পোস্টএদেশের বামঘরনার মানুষ গুলো মনে করে উপজাতিরা ধর্ষণ করে না!
পরের পোস্টএক বাঙ্গালি আরেক বাঙ্গালির পেছনে আটার মত লেগে থাকা অত্যান্ত বেদনাদায়ক!!!

রিপ্লাই দিন

আপনার কমেন্ট লিখুন
আপনার নাম লিখুন