পাহাড়ে ক্ষনে ক্ষনে কান্নার গল্প শুনি, আমরা সমতল থেকে সামর্থ্য অনুযায়ী নিন্দা জানাই।

0

||সাদা এপ্রোন||

পাহাড়ে ক্ষনে ক্ষনে কান্নার গল্প শুনি, আমরা সমতল থেকে সামর্থ্য অনুযায়ী নিন্দা জানাই, প্রতিবাদ জানাই।
কিন্তু পাহাড়কে অশান্ত করতে কারা কাজ করছে তা নিয়ে তেমন ভ্রুক্ষেপ করিনা।

এই যেমন পরশুদিন বান্দরবানে রিভার্টেড মুসলিম ওমর ফারুক ত্রিপুরাকে হত্যা করা হয়। তিনি শুধু রিভার্টেড মুসলিমই না একজন দা’ঈ ও ছিলেন। ২০১৪ সালে ইসলামে ফেরা এই ব্যক্তি নিজ জমিতে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন মসজিদ, নিজেই ছিলেন তার ইমাম। জনসংহতি সমিতির(জেএসএস) সশস্ত্র শাখার সন্ত্রা*সীরা এই হত্যা-কাণ্ডের জন্য দায়ী বলে জানাচ্ছেন এলাকাবাসী।

এই পাহাড়ে কি তবে আলাদা আইন চলবে? এই পাহাড়ের সহজ সরল সাধারন মানুষের মৌলিক অধিকার কি তবে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী দিয়ে নির্ধারন করা হবে?

ওমর ফারুক ভাইয়ের এই সহজসরল সৎ মুখখানির মতোই আমার পাহাড়ের অন্য সাধারন ভাইয়েরা। কিন্তু তাদেরকে ভুল ভাবে পরিচালিত করার জন্য অস্ত্র দিয়ে প্রতিনিয়ত ভয় দেখিয়ে চলছে জেএসএস এর মতো একাধিক সংগঠন। এরাই সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিনিয়ত অপপ্রচারে লিপ্ত। এরা পাহাড়কে তাদের সন্ত্রাসের অভয়ারন্য হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতেই সেনা অপসারনের জন্য প্রতিনিয়ত আন্দোলন করে।

সমতলে যদি নিজ ধর্ম নিজ থেকে পছন্দ করে বেঁচে থাকার অধিকার থাকে তবে পাহাড়েও সে অধিকার আছে৷ অতি দ্রুত ওমর ফারুক ত্রিপুরা ভাইয়ের খুনিদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।

পাহাড় কিংবা সমতলঃ শান্তিতে থাকুক পুরো দেশ।

পোস্ট লিংক…
https://www.facebook.com/107485640894491/posts/344808663828853/

Leave A Reply

Your email address will not be published.

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More