পিসিপি’র সন্ত্রাসী রমেল চাকমার মৃত্যু নিয়ে ইউপিডিএফ এর নোংরা রাজনীতি থামেনি।

0
ছবি: রমেল চাকমা
ছবি: রমেল চাকমা

রাঙামাটি জেলার নানিয়ারচর উপজেলায় দুইটি মালবাহী ট্রাকে আগুন দেবার ঘটনায় অভিযোগে ২০১৭ সালের বুধবার (৫ এপ্রিল) নানিয়ারচর বাজার থেকে রমেল চাকমাকে আটক করে সেনাবাহিনী। রমেল চাকমা পাহাড়ী ছাত্র পরিষদ(পিসিপি)র নানিয়ারচর উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছিলেন। আটককালে রমেল চাকমা পাহাড় থেকে লাফিয়ে পড়ে আহত হয়। এরপর
রমেলকে পুলিশের কাছে হস্তান্তরের পর বুকে ব্যথা অনুভবের কথা জানালে বৃহস্পতিবার (৬ এপ্রিল) পুলিশ তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করে। এরপর থেকে সেখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় সে মারা যায়।

রমেল চাকমার মৃত্যুর জন্য রাঙামাটি ৩০৫ বিগ্রেড এর তৎকালীন জিটুআই মেজর তানভীর সালেহ ও নানিয়ারচর জোন কমান্ডার বাহালুল আলম কে দায়ী করে ইউপিডিএফ প্রসিত সন্ত্রাসীরা। এই নিয়ে রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিলসহ সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করতে ইউপিডিএফ দেশ-বিদেশে ব্যাপক আন্দোলন এবং অপপ্রচার করে। ইউপিডিএফ নানান ইস্যু সৃষ্টি করতে ব্যাপক তৎপর হয়। ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করা ইউপিডিএফ এর কাজ। প্রতিবছর ১৯ এপ্রিল আসলে কথিত রমেল চাকমার মৃত্যু নিয়ে নোংরা রাজনীতির অংশ হিসেবে সেনাবাহিনীকে দায়ী করে।

রমেল চাকমা একজন দেশদ্রোহী উপজাতি সন্ত্রাসী। এরপর থেকে দেশপ্রেমী সেনাবাহিনী’কে নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র করছেন উপজাতি সন্ত্রাসীরা। সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার চালাচ্ছে দেশদ্রোহী উপজাতি বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসীরা। তাই সকল দেশপ্রেমিক নাগরিকবৃন্দ উপজাতি সন্ত্রাসীদের অপপ্রচার সামাজিক মাধ্যমে রুখে দিন।
ব্লগার মো. সোহেল রিগ্যান বলেন, এটা সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে অপপ্রচার। খুনের মতো অস্বাভাবিক মিথ্যাচার করা হচ্ছে। দেশরক্ষক সেনাবাহিনী রমেল চাকমার মৃত্যুর জন্যে দায়ী নয়। রমেল চাকমা একজন সন্ত্রাসী তাকে সেনাবাহিনী ধরার সময় সে পাহাড় থেকে লাফ দিয়ে পরে রাস্তায় দৌড়িয়ে পালাতে গিয়ে সিএনজি’র সাথে ধাক্কা খেয়ে র্দীর্ঘদিন পুলিশি নিরাপত্তা নিয়ে চট্টগ্রাম মেডিকেল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় অবস্থায় মারা গেলে, তার জন্য মৃত্যুর দায় সেনাবাহিনীর উপর চাপিয়ে দেয়া হবে, সেটা হতে পারে না। সেনাবাহিনী হচ্ছে দেশরক্ষক, সেনাবাহিনী শুধু বাংলাদেশের অঞ্চলে শান্তিস্থাপনের জন্য নয়, বিশ্বেও সুনাম কুড়িয়েছে। সুতরাং তা বন্ধ করার জন্য সকলকে এগিয়ে আসার আহবান জানান তারা।

আগের পোস্টতীব্র দাবদাহের পর স্বস্তির বৃ‌ষ্টি।
পরের পোস্টখাগড়াছড়িতে সেনাবাহিনী প্রধানের পক্ষ থেকে পাহাড়ি বাঙালিদের দেওয়া হচ্ছে ঈদ প্রয়োজনীয় ভোগ্য সামগ্রী।

রিপ্লাই দিন

আপনার কমেন্ট লিখুন
আপনার নাম লিখুন