দুই পাহাড়ি নারী ধর্ষণ অভিযোগ উদ্দেশ্যপ্রণোদীত।

0

খাগড়াছড়ি মাটিরাঙ্গা ও বান্দরবান লামা উপজেলার স্থানীয় মানুষদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, দুই পাহাড়ি নারীকে ধর্ষণের যে অভিযোগ চাউর হয়েছে মিথ্যা ও বানোয়াট। তা নিয়ে যে ইউপিডিএফ-জেএসএস সমর্থিত সংগঠনগুলো আন্দোলন করছে তা একদম উদ্দেশ্যপ্রণোদীত। ধর্ষণের মত কোনো ঘটনায় ঘটেনি৷ সরকারের উন্নয়নমূলক কাজ ও সীমান্ত সড়ক পথের কাজ বন্ধ করার জন্য কথিত ধর্ষণ নামক শব্দ ইউপিডিএফ-জেএসএস প্রায়শই পুঁজি করে। ইউপিডিএফ-জেএসএস এর এই নোংরা রাজনীতির বলি হয় সাধারণ মানুষ। সীমান্ত নিরাপত্তার জোরদার করার অংশ হিসেবে সরকার সীমান্ত সড়ক নির্মাণ কাজ শুরু করেছে। দুইটি চলমান সীমান্ত সড়কের কাজ বন্ধ করতে ইউপিডিএফ-জেএসএস ধর্ষণের মিথ্যা ও বানোয়াট অভিযোগ তুলেছে৷ ইউপিডিএফ সমর্থিত যে, ২টি নারী সংগঠন বিবৃতি দিয়েছে, তাদের বিবৃত ঘটনার বিন্দুমাত্র সত্যতা নেই।

এদিকে আজকে লামা ও রাঙ্গামাটি সদরে পাহাড়ি নারীকে ধর্ষণের প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে উক্ত সন্ত্রাসী গোষ্ঠী সমর্থিত তথাকথিত ছাত্রসংগঠনগুলো। তাদের আন্দোলন নিয়ে সাধারণ মানুষ বলছে, ধর্ষণ তকমা কে পুঁজি করে সাংগঠনিক টিকিয়ে রাখে আঞ্চলিক সন্ত্রাসী সংগঠনগুলো। সেনাবাহিনী, বাঙ্গালীকে ঘায়েল করতে কথিত ধর্ষণ কে পূঁজি করে তারা। সরকারের উন্নয়নমূলক কাজ বন্ধ করতে এধরণের অপপ্রচার পূর্বেও ছিল বর্তমানেও রয়েছে।
স্থানীয় মানুষ মনে করে সন্ত্রাসীদের গুজব ও অপপ্রচারে সরকার কান না দিয়ে দেশের স্বার্থে উন্নয়নমূলক কাজ অব্যাহত রাখা হবে সঠিক সিদ্ধান্ত।

আগের পোস্টপার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি সম্পন্ন বাস্তবায়িত হলে পার্বত্য বাঙ্গালীরা নিজদেশে হবে পরবাসী।
পরের পোস্টসীমান্ত সড়কের কাজ ঠেকাতে সশস্ত্র সংগঠন গুলোর বড় অস্ত্র ‘ধর্ষণ অপপ্রচার’!

রিপ্লাই দিন

আপনার কমেন্ট লিখুন
আপনার নাম লিখুন