সবার মুখে মুখে সন্ত্রাসীদের কথা তারপরও কেন সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হবেনা!!!

0

অপূর্ব সাচিং ব্লগার, বান্দরবান-পাহাড় পর্বত আর নদী বেষ্টিত পার্বত্য চট্টগ্রাম। অপার সম্ভাবনাময় এ অঞ্চলটি ঘিরে চলছে নানা ষড়যন্ত্র। এর পিছনে গভীর ষড়যন্ত্রের আভাস পাওয়া যায়।

প্রত্যাহারকৃত সেনা ক্যাম্পের স্থানে পুলিশ মোতায়েনের পরিকল্পনা ছিল সম্পূর্ণ অযৌক্তিক।
যা এখন স্থগিত করা হয়েছে।

কিছুদিন আগে সন্তু লারমা ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর বৈঠকের পর সাংবাদিক ব্রিফিং-এ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনাক্যাম্পের প্রত্যারকৃত স্থানে পুলিশ ক্যাম্প স্থাপনের পরিকল্পনার কথা জানান। এই বিষয়টি জেনে সমগ্র পার্বত্য বাসী হতাশ হয়েছেন।

পাহাড়ে উপজাতি সন্ত্রাসীদের তাণ্ডবে যেখানে সামরিক বহিনী অনেক ক্ষেত্রে দিশেহারা হয়ে যায়, সেখানে পুলিশের মত আধাসামরিক বাহিনী দ্বারা সন্ত্রাস নির্মূলের চিন্তা করা নির্ভেজাল বোকামি ছাড়া কিছুই না।

উপজাতি সন্ত্রাসীদেরকে দেশের স্বাভাবিক সন্ত্রাসীদের মত ভাবলে ভুল হবে। উপজাতি সন্ত্রাসীদের মদতদানকারী অসংখ্য আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান রয়েছে। যেই প্রতিষ্ঠানগুলো উপজাতি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোকে বিভিন্ন ভাবে সামরিক প্রশিক্ষণ দিয়ে আসছে।
যার সত্যতা মিলে উপজাতি সন্ত্রাসীদের থেকে উদ্ধার করা অস্ত্রের নমুনা দেখে। আঞ্চলিক সন্ত্রাসী দল গুলোর বিভিন্ন গোপন আস্তানা থেকে বিভিন্ন সময় সেনাবাহিনী হাজার হাজার একে-৪৭ এসএমসি, এলএমজি, ৭.৬২ মিলিমিটার রাইফেল, এম-১৭ রাইফেল, জি-৩ রাইফেল, স্নাইপার রাইফেল, মর্টার, হ্যান্ড গ্রেনেড ও রকেট লঞ্চার উদ্ধারের ঘটনা ঘটেছে।
ভায়াবহ এই উপজাতি সন্ত্রাসীদের দমনে আধাসামরিক বাহিনী দ্বারা কখনো সম্ভব না। সন্ত্রাস দমনে সরকারের যদি সত্যিই স্বদিচ্ছা থাকে, তাহলে পাহাড় থেকে প্রত্যাহারকৃত সেনা ক্যাম্প গুলো পুনঃস্থাপনের পাশাপাশি ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলোতে অবশ্যই সেনা ক্যাম্প প্রতিষ্ঠা করতে হবে।

আগের পোস্টভারতে গিয়েও ‘উস্কানিমূলক’ বক্তব্য দিচ্ছেন, জেএসএস সন্তু গ্রুপের নেতারা।
পরের পোস্টপার্বত্য বাঙ্গালীরা কী মানুষ নয়- আর কত উপজাতি সন্ত্রাসী হামলার শিকার হবে?

রিপ্লাই দিন

আপনার কমেন্ট লিখুন
আপনার নাম লিখুন