অনুপ্রবেশকারীরা দেখেনি বাঙালি টিকে থাকার সংগ্রাম,তারা দেখেনি সেনাবাহিনীর আত্মত্যাগ!

0

১৯৯৭ সালের পর অনুপ্রবেশকারী বাঙালিরা দেখেনি পাহাড়ে বাঙালি টিকে থাকার সংগ্রাম, তারা দেখেনি সেনাবাহিনীর আত্মত্যাগ! অনুপ্রবেশকারী বাঙালির সঙ্গে যুক্ত হয়েছে আদু বাঙালি! যারা সবসময় পার্বত্য বৃহৎ বাঙালিকে সেটেলার বাঙালি হিসেবে সম্বোধন করে! কি করে বুঝতে তারা এখানকার বৈষম্যের করুণ চিত্র ও প্রকৃত বাস্তবতা?

বাংলাদেশের সংবিধানে এককেন্দ্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থা থাকলেও আঞ্চলিকতার ঠাঁই নেই। কিন্তু পার্বত্যাঞ্চলে আঞ্চলিকতার ঠাঁই দিয়েছে সরকার! এ আঞ্চলিকা এখানকার জনগোষ্ঠীকে বিভক্ত করে দিয়েছে৷ জাতি বর্ণ- নাগরিক শনাক্ত, কোটা, সুযোগ সুবিধা, আধিপত্য বিস্তার সবকিছু সরকার একটি গোষ্ঠীকে দিয়েছে৷ যার কারণে এখানকার বাঙালি জনগোষ্ঠী চরমভাবে নাগরিক অধিকার হতে বঞ্চিত হয়েছে। বসবাসরত জনগোষ্ঠীর মধ্যে বিভক্তি, বৈষম্য, হানাহানি ও ক্ষোভ সৃষ্টি শুরু হয় ১৯৯৭ সালের পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে সম্পাদিত পার্বত্য চুক্তির মাধ্যমে৷ চুক্তিতে একতরফাভাবে উপজাতীয় জনগোষ্ঠীর আধিপত্য বিস্তার নিশ্চিত করে সরকার! চুক্তির বেশিরভাগ ধারা বাংলাদেশ সংবিধান বিরোধী৷ এর ফলে বাঙালিদের প্রতি চরম অবহেলা, বৈষম্য সৃষ্টি করে চুক্তির ফলে গর্জে ওঠা প্রতিষ্ঠান গুলো সহ এখানকার রাজনৈতিকরা। বৈষম্য, অনিয়মের মাধ্যমে বাঙালিকে অবজ্ঞা করার নীল নকশা তৈরি হয়। এর থেকে পরিক্রাণ পেতে হলে চুক্তির বৈষম্যমূলক অসাংবিধানিক ধারা গুলোর বিরুদ্ধে তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। তা না করে রাজনৈতিক ব্যক্তি বা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানগুলোর অধীনস্থ ব্যক্তি ও কর্মকর্তা কর্মচারীদের উপর দোষারোপ করে লাভ হবেনা৷ যেমনটা করা হচ্ছে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের শিক্ষা বৃত্তি নিয়ে!

পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের শিক্ষা বৃত্তি নিয়ে যারা অভিযোগ তুলছে তারা কি এটা বুঝেও বুঝে না যে, পার্বত্য চট্টগ্রামকে উপজাতি অধ্যুষিত অঞ্চল হিসেবে পার্বত্য চুক্তিতে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে? তারা পার্বত্য চুক্তির বৈষম্যমূলক অসাংবিধানিক ধারা গুলো সংশোধন করার জোর দাবী কিংবা আন্দোলন না করে অভিযোগ করে উন্নয়ন বোর্ডের শিক্ষা বৃত্তিতে জনসংখ্যা অনুপাতে বাঙালি ছাত্র-ছাত্রীদের সাথে বৈষম্য করেছে! পার্বত্য চট্টগ্রামে জনসংখ্যা অনুপাতে বাঙালিরা উপজাতি হতে সংখ্যাগরিষ্ট কিভাবে হল? ১৯৯৭ চুক্তির সময়কালে পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙালির প্রকৃত সংখ্যা কত ছিল? ২০০১ সালের আদম শুমারি আলোকপাত করে বলা যায় পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙালি তখন উপজাতি জনসংখ্যার তুলনায় কম ছিল। বর্তমান ২০২০ সালে বাঙালির সংখ্যা কিভাবে উপজাতিদের চেয়ে বেশি হল? পার্বত্য চুক্তির উপজাতি অধ্যুষিত অঞ্চল কি এখন উপজাতি অধ্যুষিক অঞ্চল আছে? সমতল হতে সুযোগ সন্ধানী বাঙালি অনুপ্রবেশ করে পার্বত্য চট্টগ্রামের পরিস্থিতি নাজুক করেছে। এর ফলে এখানকার জীববৈচিত্র্য, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও উপজাতি বাঙালি উভয় সম্প্রদায়ের উপর প্রবল চাপ পড়েছে। তবে সমতল থেকে অনুপ্রবেশ করা সব বাঙালি খারাপ নয়। একটি বৃহৎ অংশ বেইমান, স্বার্থকবাজ, চাটুকার ও চোগলখোর প্রকৃতির। পার্বত্য চট্টগ্রামের বিরাজমান পরিস্থিতি হতে উত্তির্ন হতে হলে এবং ভারসাম্যতা রক্ষা করতে হলে সমতল হতে চরিত্রবান বাঙালি নিয়ে আসতে হবে। সুযোগ সন্ধানী, মীরজাফর, বেইমান, মোনাফেকি মার্কা বাঙালি পার্বত্য চট্টগ্রাম সমস্যা সংকটময় করে তুলবে। এ প্রকৃতির বাঙালি পাহাড়ে এনে পরিস্থিতি নাজুক করার মানে হয় না।

অনেকেই বলবে আমি বাঙালি হয়ে কেন এধরণের লেখা বা মন্তব্য করলাম! তাদের কাছে আমি বলবো তারা আমার থেকে বেশি স্বজাতি প্রেমী না। আমি তাদের মত বিবেকহীন মানুষ নয় যে, সবকিছুতে নাক ডুবিয়ে দেব! পার্বত্য চট্টগ্রামে চুক্তির পরে সেসকল বাঙালি গুলো এসেছে। পার্বত্য নিয়ে তাদের অবদান কি?? নিশ্চিত বলা যায় তাদের কোন অবদান নেয়। বরং তারা পার্বত্য চট্টগ্রামে এসে এখানকার উপজাতি বাঙালি ফারাক সৃষ্টি করেছে। ১৯৭৯ হতে ১৯৯৭ সময়কালের বাঙালি আর পরবর্তী সময়ে অনুপ্রবেশকারী বাঙালির চিন্তা চেতনা পাহাড় নিয়ে এক নয়। তারা উপজাতি সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর হত্যাযজ্ঞ, হামলা, নারীদের গণধর্ষণ ও মায়ের কোল হতে সন্তানকে হত্যা করার নির্মমতা দেখেনি। তারা দেখেনি তৎকালীন পাহাড়ে বাঙালির টিকে থাকার সংগ্রাম। তারা দেখেনি পাহাড়ের সেনাবাহিনীর আত্মত্যাগ। কত বাঙালি, সেনাবাহিনী ম্যালেরিয়াতে আক্রান্ত হয়ে প্রাণ দিয়েছে তার হিসাব নেই। পাহাড় জুড়ে শান্তিবাহিনীর সন্ত্রাসীদের নারকীয় হত্যাযজ্ঞ ৭১ কেও হার মানিয়ে! বিভিন্ন ভাবে আসা ও সরকারী বিভিন্ন দপ্তরে চাকরি করতে আসা বাঙালিরা পাহাড়ে জায়গা জমি ক্রয় করে এ অঞ্চলের উপজাতি বাঙালির মধ্যে বিরোধ সৃষ্টি করেছে৷ এরা হচ্ছে চাটুকার এদের ২০০ টাকা দিয়ে কেনা যায়৷ ডিসি অফিস ও ইউএনও অফিসে চাকরি করতে এসে এরা অবৈধভাবে ক্ষমতার প্রভাব খাটিয়ে সহজসরল উপজাতি বাঙালিদের ভূমি গুলো হাতিয়ে নিয়েছে৷ সুযোগ বুঝে উপজাতি ও বাঙালি কতিপয় নেতাদের সঙ্গে সখ্যতা গড়ে তুলে নিজের ছেলে সন্তানদের প্রতিষ্ঠিত করেছে৷ উপজাতি বাঙালি কোন ঝামেলা সৃষ্টি হলে তারা বলে পাহাড়ে সমস্যার মূল সেটেলার বাঙালিরা! বাহরে বাহ! সেটেলার বাঙালি পাহাড়ের সমস্যা আর তারা উড়ে এসে জুড়ে বসে সুশীল! ১৯৯৭/২০০০ সালের পরে এসে পার্বত্য চট্টগ্রামে বাসিন্দা হয়ে যাওয়া বাঙালি গুলোর কি অবদান রয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে? বৈষম্যমূলক, অসাংবিধানিক ধারার পার্বত্য চুক্তির বিরুদ্ধে কোন আন্দোলন সংগ্রামে তাদের পাওয়া গেছে? বলবেন কি? পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙালিকে টিকে থাকতে হলে কর্মসূচী, হরতাল, অবরোধ, মানববন্ধন ও লেখালেখি করার প্রয়োজন হয়। এসকল কাজে সুশীল অনুপ্রবেশকারী বাঙালিদের খুজে পাওয়া যায় কি? এই প্রকৃতির বাঙালির সঙ্গে আবার পূর্বের কিছু বাঙালিও মিলিত হয়েছে। তারা এখন সুশীল। বেশ করে কিছু কতিপয় বাঙালি রয়েছে তারা নাকি পাহাড়ে “আদু!” এরা সব সময় উপজাতিদের পা লেহন করে থাকে আবার বাকি বাঙালিদের সেটেলারও বলে! অনুপ্রবেশকারী বাঙালি আর এরা “এ অঞ্চলে কোন ঘটনা নিয়ে প্রকাশ্যে কথা বা মন্তব্য করেনা, কারণ; যদি উপজাতি নেতারা মনে কষ্ট পায়!” কিন্তু রাত ১২ টার পর তারা উপজাতি কতিপয় নেতাদের বাসায় গিয়ে পা লেহন করে! এরা পার্বত্য চট্টগ্রামের প্রকৃত ঘটনা, অনিয়ম ও বৈষম্য গুলো অনুভব করতে পারে না! পার্বত্য চুক্তির উপজাতি কোটা, চাকরিতে উপজাতিদের অগ্রাধিকার দেওয়া, সবকিছুতে উপজাতি আধিপত্য বিস্তার এসব চোখে দেখেও না দেখার ভান করে।
যেমন; পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হতে পারেনা, আঞ্চলিক পরিষদের চেয়ারম্যান হতে পারে না এবং পার্বত্য চট্টগ্রাম মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হতে পারেনা। কিন্তু তার পরেও তাদের লজ্জা বোধ হয়না!

স্থানীয় বাসিন্দা সনদে হেডম্যান রিপোর্ট প্রয়োজনীয়তা যে বাঙালিকে কুঁড়ে কুঁড়ে খাচ্ছে তা তারা অনুভব করেনা! কিন্তু এরমধ্যেই একটা অংশ ডিসি ও ইউএনও অফিসে চাকরি করার সুবাদে ডিসি সনদ নিয়েছে। অনেকেই তো ডিসি ও ইউএনও’র কর্মচারীদের মাধ্যমে স্থানীয় বাসিন্দা সনদ নিয়ে নিয়েছে আর তাদের আত্মীয়স্বজনদের দলদলে পাহাড়ে নিয়ে আসতেছে গোপনে প্রকাশ্যে! হেডম্যানকে টাকা দিয়ে রিপোর্ট সংগ্রহ করে স্থানীয় বাসিন্দা সনদের মাধ্যমে জায়গা কিনেছে। বাকি বাঙালির সঙ্গে কি করা হচ্ছে তা তারা দেখেনা! বাঙালিকে দ্বিতীয় শ্রেণীর মানুষ মনে করে অবজ্ঞা করা এবং বাঙালির মৌলিক অধিকার হরণ করা কখনো (আদু) বাঙালি ও অনুপ্রবেশকারী বাঙালিরা অনুভব করবে না; রাষ্ট্রও বাঙালিকে দ্বিতীয় শ্রেণীর নাগরিক হিসেবে পাহাড়ে রেখেছে মৌলিক অধিকার বঞ্চিত করে! এ নিয়ে কেউ জোর প্রতিবাদ করেনা। কেউ যদি প্রতিবাদ করতে যাই তার জীবন তেজপাত করে দেওয়া হয়!

১৯৭৯ ও ১৯৯৭ পূর্বেকার বাঙালির সঙ্গে চুক্তির পরবর্তী সময়ে অনুপ্রবেশকারী সুযোগ সন্ধানী চাটুকার, চোগলখোর টাইপ মার্কা বাঙালিকে একত্রিত করে বাঙালিকে পার্বত্যাঞ্চলে সংখ্যাগরিষ্ঠ বলা হাস্যকর!

আর যদি পার্বত্যাঞ্চলে সরকারী অনুদান কিংবা সাহায্য সহযোগীতা পেতে চান কিংবা সকল প্রকার বৈষম্যের অবসান চান তাহলে সর্ব প্রথম পার্বত্য চুক্তির অসাংবিধানিক ধারা গুলো সংশোধন করার জন্য তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলুন৷ বৈষম্য সৃষ্টির মূল জায়গাতে হাত না দিয়ে পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ডের শিক্ষা বৃত্তি বিতরণে বৈষম্য, পার্বত্য জেলা পরিষদে শিক্ষক নিয়োগে বৈষম্য, পার্বত্য চট্টগ্রাম মন্ত্রণালয়ের উন্নয়নমূলক প্রকল্প বিতরণে বৈষম্য ও পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের বিভিন্ন পদক্ষেপ বৈষম্য হিসাব কষে লাভ কি? এ অনিয়ম বৈষম্য গুলোর সৃষ্টি কোথায় থেকে হয়েছে তা আগে খুজে বাহির করুন৷ যেখান থেকে বৈষম্য সৃষ্টি করা হয়েছে সেখানে গিয়ে বৈষম্য অবসানের চেষ্টা করুন৷ শুধু শুধু পার্বত্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন বোর্ড, পার্বত্য জেলা পরিষদ, পার্বত্য চট্টগ্রাম মন্ত্রণালয় ও পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদের কার্যক্রম নিয়ে অভিযোগ তুলে বিন্দুমাত্র লাভ হবে না৷ আপনাদের এ ধরনের অভিযোগের জবাব না দিয়েও উল্লেখিত কর্তৃপক্ষ নিশ্চুপ থাকতে পারবে। কারণ রাষ্ট্র তাদের সে ধরনের অধিকার, ক্ষমতাবল প্রদান করেছে৷ যে কারণে তারা বাঙালিদের প্রতি বৈষম্য, অনিয়ম করার সুযোগ পেয়েছে৷ আগে মূল গোড়া উপড়ে ফেলুন দেখবেন বৈষম্য সৃষ্টি করার প্রতিষ্ঠান গুলো এমনিতেই বিলুপ্ত হবে৷ সবকিছুতে সুস্থ বন্টন নিশ্চিত হবে এবং নিশ্চিত হবে সমঅধিকার।

পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদে মোট ২২ জন সদস্যের মধ্যে ৭ জন তো বাঙালি সদস্যও আছে। তারা কি কখনো বাঙালির প্রতি যে বৈষম্য মূলক আচরণ করা হয় তা নিয়ে প্রতিবাদ করেছে? একইভাবে বাকি প্রতিষ্ঠান গুলোতেও বাঙালি সদস্যরা আছে তারা কি কখনো বাঙালির প্রতি যে অন্যায়, অবিচার, নিয়োগে বৈষম্য ও বিতরণে বৈষম্য করা হয় তার ব্যাপারে প্রতিবাদ করেছে?

নিশ্চিত ভাবে বলা যায় বাঙালিদের প্রতি যে বৈষম্য হয় তা নিয়ে তারা কখনো কোন প্রতিবাদ করেনি। বরং তারা নিজেদের অবস্থান পাকাপোক্ত করতে প্রতিষ্ঠান গুলোতে অবস্থান নিয়েছে।

পার্বত্য চট্টগ্রামে অবৈধ অস্ত্রধারীরা প্রতিনিয়ত সাধারণ উপজাতি বাঙালির রক্ত চুষে খাচ্ছে। নিত্যপণ্য সকল প্রকার প্রয়োজনীয় জিনিস হতে চাঁদা আদায় করে অবৈধ অস্ত্রধারী উপজাতি সন্ত্রাসীরা। পাহাড়ের অনাচে কানাচে সর্বত্র অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি। অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হয়না। সড়কে প্রকাশ্যে চাঁদাবাজি করে। কেউ যদি চাঁদা দিতে অপারগতা প্রকাশ করে তাকে হত্যা করা হয়! পার্বত্য চট্টগ্রামে চুক্তির পূর্বে যেমন হত্যা করা হত মানুষদের সেসময়কার ন্যায় এখনো মানুষ হত্যা করা হয়। এর কোন বিচার হয়না। রক্তাক্ত পাহাড়, চারদিকে মানুষ মানবেতরে জীবনযাপন করছে তবুও কতিপয় বাঙালিরা নিশ্চুপ। এসমস্ত বিষয় গুলো নিয়ে কোন পক্ষই কথা বলেনা উপজাতি দাদা বাবুরা অখুশি হবে বলে! পার্বত্য চট্টগ্রামে চাকরি বাকরি সহ সবকিছুতে উপজাতীয়দের আধিপত্য। তবুও ঘুম ভাংগে না বাঙালিদের। বৈষম্য অনিয়ম আর কত?

Leave A Reply

Your email address will not be published.

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More