পাহাড় নিয়ে গুজব রটিয়ে সম্প্রীতি বিনষ্টকারী ইমতিয়াজ মাহমুদ নারী লোভী নিকৃষ্ট ব্যক্তি

1
484

বিধান দাস, খাগড়াছড়ি

পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে জঘন্যতম মিথ্যাচার ও গুজব রচিতকারী “জ্ঞানপাপী, নারী লোভী নিকৃষ্ট এক ব্যক্তি ইমতিয়াজ মাহমুদ।” সে রুচিহীন এবং নির্লজ্জ বেহায়া প্রকৃতির ব্যক্তি। নারীর প্রতি তার চরম লোভ ও খায়েশ রয়েছে। মিথ্যাবাদী এক প্রতারক। বিগত বছর তার বিরুদ্ধে নারী সংগঠিত অভিযোগও ওঠে। বিভিন্ন ভাবে ফাঁদ পেতে নারীদের ভোগ করে সে। এই নিয়ে গত ২০১৮ সালে এক নারী সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে স্কিনশট শেয়ার করে ইমতিয়াজ মাহমুদের চরিত্র উন্মোচন করেন।

২০১৮ সালে জান্নাতুন নাঈম প্রীতি নামক এক নারীর সাথে পরকীয়ায় লিপ্ত হয়ে আলোচিত হন তিনি। ঘরে বৌ বাচ্চা রেখে মেয়ের বয়সী নারীর কাছ থেকে দৈহিক বিনোদন নেয়া ওনার কাছে অন্যায় মনে হয়নি, কোন অনুশোচনা কিংবা মার্জনা প্রার্থনার কথা ওনার কাছ থেকে শোনা যায়নি। এই বিষয়ে বিস্তারিত পড়তে লিংক… https://m.daily-bangladesh.com/national/23398

পার্বত্য চট্টগ্রাম নিয়ে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা-হাঙ্গামা সৃষ্টি করার জন্য একের পর উস্কানিমূলক স্ট্যাটাস সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দিয়ে পাহাড় অশান্ত করার মতো ঘৃণিত কাজে সে বরাবরই জড়িত৷ গত ২০১৭ সালের ২১ শে জুলাই তার বিরুদ্ধে সাম্প্রদায়িক উস্কানিমূলক লেখালেখির কারণে খাগড়াছড়ি সদর থানায় তথ্য প্রযুক্তির ৫৭(২) ধারায় মামলা রুজু হয়। যাহার মামলা নাম্বার ১৭, তারিখ ২১ শে জুলাই ২০১৭ খ্রিঃ। বাদী মোঃ শফিকুল ইসলাম, মহালছড়ি। খাগড়াছড়ি রামগড়ে বাঙ্গালি ও সেনাবাহিনী কর্তৃক উপজাতিদের উপর হামলা চালানো হচ্ছে বলে গুজব রটিয়ে দেয় এই “জ্ঞানপাপী, কুখ্যাত নারী লোভী জাত কুলাঙ্গার, নিকৃষ্ট ইমতিয়াজ মাহমুদ৷” তারপর তার বিরুদ্ধে একটি জিডি এবং তথ্য প্রযুক্তির মামলা হয়েছে। সে মামলায় গ্রেফতারও হয়। কিন্তু এদেশীয় ষড়যন্ত্রকারী গোষ্ঠীর ইশারায় সে ছাড়া পেয়ে যায়! জিডি এবং তার বিরুদ্ধে মামলা থাকার পরেও সে কিভাবে একের পর মিথ্যাচার রটিয়ে দেয় পাহাড়ের মানুষ সম্পর্কে? তার বিরুদ্ধে কেন আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না? তার খুঁটির জোর কোথায়? সাম্প্রদায়িক মনোভাবের এই ব্যক্তি পাহাড়ে দাঙ্গাহাঙ্গামা সৃষ্টি করার জন্য উস্কানিমূলক স্ট্যাটাস দিয়ে যাচ্ছে ফেসবুকে। বিষয়টি নিয়ে নজর দেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট মহল সহ উপজাতি-বাঙ্গালিদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। শান্ত পার্বত্য চট্টগ্রাম অস্থিতিশীল পরিস্থিতির দিকে ধাবিত করার অভিযোগে তাকে অভিযুক্ত করা হোক। উপজাতি-বাঙ্গালির সম্প্রীতি বিনষ্টকারী ও উগ্রবাদী সমতলের এই ব্যক্তিকে অতিবিলম্বে গ্রেফতার করা হোক।

পাহাড় নিয়ে তার ফেসবুক টাইমলাইনে যত স্ট্যাটাস আছে প্রায় সব স্ট্যাটাস বাঙ্গালি ও সেনাবাহিনী বিরোধী। পার্বত্য চট্টগ্রামে বাঙ্গালি জনগোষ্ঠী এবং সেনাবাহিনীর উপস্থিতি কোনভাবেই ইমতিয়াজ মাহমুদ মেনে নিতে পারছে না। উপজাতিদের প্রতি তার দরদ উথলায় পড়ে৷ সে একজন রাষ্ট্রদ্রোহী। বাঙ্গালিদের প্রতি তার চরম বিদ্বেষমূলক আচরণ এবং প্রতিক্রিয়া সবসময় থাকে। তার ফেসবুক টাইমলাইনে গেলে প্রমাণ মিলবে। উগ্রবাদী মতবাদের মানুষ সে। চরম বাঙ্গালি বিরোধী সে। বাম ধারার রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত সে। স্বাধীন মতপ্রকাশের অংশ হিসেবে প্রতিনিয়ত পাহাড়ের বাঙ্গালি ও সেনাবাহিনীকে ধুয়ে দিচ্ছে এই নারী লোভী নিকৃষ্ট কুলাঙ্গার।

কথিত আছে পাহাড়ের উপজাতি নারীদের ভোগ করতে সে উপজাতিদের পক্ষে চাটুকারিতা করে। সহজসরল উপজাতি নারীদের ভোগ করার পথ সুগম করার জন্য সে পাহাড়ের বাঙ্গালি ও সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে কুৎসা রটানো এবং মিথ্যা, বানোয়াট মূলক লেখালেখি করে উপজাতি অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী সংগঠন গুলোর নজরে আসতে চায়!

একজন নারী লোভী জাত কুলাঙ্গার, চরিত্রহীন, কুরুচিপূর্ণ ব্যক্তি কখনো উপজাতি জনগোষ্ঠীর শুভাকাঙ্ক্ষী হতে পারে না। শুধুমাত্র উপজাতি নারীদের ভোগ করার জন্য সে উপজাতিদের পক্ষে লেখালেখি করে পাহাড়ের সম্প্রীতি বিনষ্ট করতে তৎপর রয়েছে৷ তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার জোর দাবি জানাচ্ছি।

পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির প্রসঙ্গে নিয়ে তার লেখাটি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখহাসিনাকে হেয় প্রতিপন্ন করা হয়েছে এবং রাস্ট্রের বিরুদ্ধে তার লেখাটি। লেখার লিংক… https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=10224760960239766&id=1485282836

আগের পোস্টইউপিডিএফ চুক্তির বিরোধিতা করে আবার কিন্তু চুক্তির সে সুফলও ভোগ করে!
পরের পোস্টসেনাবাহিনীর জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশন বন্ধ করতে উপজাতি সন্ত্রাসীরা মিথ্যাচারের আশ্রয় নিয়েছে!

১টি কমেন্ট

  1. হেফাজতি ইসলামের গা জ্বলে ইমতিয়াজ ভাইকে দেখে।তারা আদিবাসী নারী পাচ্ছে না আর ইমতিয়াজ ভাই নিচ্ছে না।

রিপ্লাই দিন

আপনার কমেন্ট লিখুন
আপনার নাম লিখুন