হিংস্র মনোভাবের কারণে প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারতে যাদের প্রশ্রয় নাই এদেশে তারা থাকে জামাই আদরে!

0

তাপস কুমার পাল, রাঙ্গামাটি

ভারত সরকার চাকমা জাতির হিংস্রতাকে মোটেও প্রশ্রয় দেয়না। তাই ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠির সম্প্রদায়গুলোকে ভারতে তেমন রাষ্ট্রীয় সুযোগ-সুবিধা দেয়া হয়না। এমনকি ভারতে সহজে চাকমাদের নাগরিকত্বও স্বীকার করা হয়না। কিন্তু সে জাতিরই একটা অংশ বাংলাদেশে এসে মহাসুখে অবস্থান করছে। অর্থাৎ ভারতের অবহেলিত গোষ্ঠিরাই বাংলাদেশে রাজা, মহারাজা, জমিদার। বাংলাদেশে তাদের জন্য রয়েছে সহজ নাগরিকত্ব, ব্যবসায়ীক সু্বিধা, ভোটাধিকার, শিক্ষায় কোটা ও অগ্রাধিকার ভিত্তিতে চাকরির সুযোগ ইত্যাদি ইত্যাদি।

১৯৯৭ সালে পার্বত্য শান্তিচুক্তির পর কয়েক লক্ষ চাকমা ভারত থেকে বাংলাদেশের দুর্গম পাহাড়ে শরণার্থী হিসেবে অনুপ্রবেশ তথা আশ্রয় গ্রহণ করে। যারা বর্তমানে পাহাড়ের বিভিন্ন এলাকায় বিচ্ছিন্নভাবে বসবাস করছে। পাচ্ছে সরকারি সুযোগ-সুবিধাও।

এতসব সরকারি অনুদান এবং সুযোগ সুবিধা পাওয়ার পরও তারা বাংলাদেশর বিরুদ্ধে অস্ত্র ধারণ করতে নূন্যতম চিন্তা করেনা।
সরকার উপজাতিদেরকে যতই ছাড় দিচ্ছে তারা ততই সরকারের বিরুদ্ধে মিথ্যা গুজব ছড়িয়ে আন্তর্জাতিক মহলের কাছে সরকারকে প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা করছে।

সময় এসেছে দুধ কলা দিয়ে উপজতি নামক সাপকে আর না পুষে শক্ত হাতে দমন করতে হবে।
জামাই আদর যাদের ভাল লাগেনা তাদেরকে মুগুর দিয়ে শায়েস্তা করতে না পারলে অচিরেই রাষ্ট্র কঠিন পরিস্তিতির সম্মূখীন হবে।

Leave A Reply

Your email address will not be published.

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More