পাহাড়ের অরক্ষিত সীমান্তে নিরাপত্তা জোরদার করতে না পারলে সন্ত্রাসীদের দমন করা অসম্ভব হবে।

0

||তাপস কুমার পাল, রাঙ্গামাটি||

পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতি বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোকে পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্রগুলো বিভিন্ন সময়ে অঘোষিত সহযোগীতা করে বাংলাদেশের মানচিত্রকে দ্বিখণ্ডিত করার ঘৃণ্য ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে।
সকল প্রতিকুলতা পেরিয়ে দেশ যখন উন্নয়নের শিখরে পৌছবে তখনি পার্শ্ববর্তী কথিত বন্ধু রাষ্ট্র পাহাড়ের উপজাতি বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসীদের অস্ত্র এবং আর্থিক সহযোগীতা দিয়ে দেশের মধ্যে অস্থিরতা তৈরির পায়তারা করবে।
কথিত বন্ধু রাষ্ট্র অফিসিয়ালি উপজাতি সন্ত্রাসীদের মদদ না দিলেও অরক্ষিত সিমান্ত দিয়ে তাদের সোর্সের সাহায্যে অস্ত্র, গোলাবারুদ এবং মাদক উপজাতি সন্ত্রাসীদের নিটক পৌছিয়ে দেয়।
তাছাড়া মায়ানমারের বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসীদের সাথেও পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতি সন্ত্রাসীদের সম্পর্ক খুবই চমৎকার।
কথিত বন্ধু রাষ্ট্র এবং মায়ানমারের বিচ্ছিন্নতাবাদীদের সাথে পার্বত্য চট্টগ্রামের উপজাতি সন্ত্রাসীদের সম্পর্ক গভীর থাকার পিছেন অন্যতম কারণ হচ্ছে অরক্ষিত সীমান্ত।
সিমান্তে কোন প্রকার নজরদারি না থাকায় যখন তখন সন্ত্রাসীরা এপার ওপার পারাপারের সুযোগ পায়।
যা দেশের জন্য চরম ঝুঁকিপূর্ণ।
দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব অক্ষুন্নত রাখতে এবং উপজাতি বিচ্ছিন্নতাবাদী সন্ত্রাসীদের দমন করতে অতি দ্রুত নিম্নোক্ত পদক্ষেপ গুলো নেয়া খুবই জরুরি।

১. প্রথমত অচিহ্নিত সীমানা চিহ্নিত করতে হবে।

২.পুরা পার্বত্য চট্টগ্রামের সীমান্তবর্তী সংযোগ সড়ক নির্মাণ করতে হবে।

৩.
সার্বক্ষণিক আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল অব্যাহত রাখতে হবে।

৪.চোরাচালান এবং অস্ত্র সরবরাহে যারা এরেস্ট হবে তাদেরকে আমৃত্যু কারাগারে রাখার কার্যকরী ব্যবস্থা করতে হবে।

Leave A Reply

Your email address will not be published.

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More