অন্য সম্প্রদায়ের নারী একটু সাজিয়ে গুছিয়ে কথা বললেই বাঙ্গালীরা আবেগে ফেটে পড়ে!

0

সাম্প্রতিক সময়ে Dachangnu Chowdhury নামে এক মারমা মেয়ের কোটা সংক্রান্ত একটি ভূল তথ্য ভরা ভিডিও পোস্ট ভাইরাল হয়েছে। আমাদের দেশে সাধারণত কোন অন্য সম্প্রদায়ের নারী একটু সাজিয়ে গুছিয়ে কথা বললে আমরা বাঙ্গালীরা আবেগে ফেটে পড়ি এবং তার দাবির পক্ষে সোচ্চার হই। তেমনি এক ঘটনা ঘটেছে Dachangnu Chowdhury নামের ছলনাময়ী মেয়েটির তার ফেসবুক পেইজ থেকে আপলোড হওয়া ভিডিও’তে৷ এই ভিডিওতে লাইক, কমেন্ট ও ভিডিও শেয়ারকারী অধিকাংশই কিন্তু বাঙ্গালী৷ আর যেসমস্ত বাঙ্গালী গুলো মেয়েটার পোস্টে সাপোর্ট দিচ্ছে তারা কেউ পাহাড়ের চরম বাস্তবতা এবং সন্ত্রাসবাদ সম্পর্কে ওয়াকিবহাল নই। নারীর প্রতি বা আলাদা জাতির প্রতি আমাদের দেশের মানুষ শ্রদ্বাশীল এবং সহনশীল তারই বহিঃপ্রকাশ ভিডিও পোস্ট সাপোর্ট করার মধ্য দিয়েই প্রমাণিত হয়েছে।


মেয়েটি বলেছে আদিবাসীরা কেন কোটা চায়?
আমাদের দেশসহ এশিয়া মহাদেশের দেশগুলোতে আদিবাসী জনগোষ্ঠীর বসবাস বা সাংবিধানিক স্বীকৃতি আছে কীনা তার তথ্য আগে জেনে নেওয়া যাক-
বাংলাদেশসহ এশিয়া মহাদেশের দেশগুলোতে কোন আদিবাসী জনগোষ্ঠীর অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি এবং সাংবিধানিক স্বীকৃতি নেয়৷ দেশগুলোর তথ্য প্রদানকারী বিভিন্ন ওয়েবসাইট ও সরকারি দপ্তরগুলোর ওয়েবসাইটে আদিবাসী জনগোষ্ঠীর স্বীকৃতি সম্পর্কে তথ্য পাওয়া যায়নি। দেশগুলোর মূল জনগোষ্ঠীর বাহিরের জনগোষ্ঠীকে উপজাতি বা তফসিল জনগোষ্ঠী হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে৷ বেশ করে চীন, ভারতের মত জনবহুল দেশেই আদিবাসী জনগোষ্ঠীর অস্তিত্ব ও স্বীকৃত নেই। এখানে আরো উল্লেখ করা প্রয়োজন, যেসকল পশ্চিমা দেশগুলো বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামের ক্ষুদ্র নৃতাত্ত্বিক বা উপজাতি জনগোষ্ঠীকে আদিবাসী হিসেবে স্বীকৃতি দাবি তুলছে তাদের দেশে আদিবাসীর কোন স্বীকৃতি নেই, এবং আদিবাসী জনগোষ্ঠী অধিকারের কোন বালাই নেই। অথচ এই পশ্চিমা দেশগুলোই আদিবাসী স্বীকৃতির জন্য জাতিসংঘসহ বিভিন্ন দেশে আদিবাসী জনগোষ্ঠীর সাংবিধানিক স্বীকৃতির জন্য মায়া কান্না করছে। এখানে বলাবাহুল্য যে, নিজেরাই নিজেদের দেশে আদিবাসী জনগোষ্ঠীর স্বীকৃতি দিচ্ছে না! 
বস্তুতঃ বাংলাদেশে কোন আদিবাসী জনগোষ্ঠীর সাংবিধানিক স্বীকৃতি নেই, এবং আদিবাসী জনগোষ্ঠীর বসবাস নেই৷ মেয়েটি অন্যান্য সুবিধা নেওয়ার জন্য আদিবাসী শব্দ ব্যবহার করেছে তা ছিল তার মিথ্যা কৌশল এবং সংবিধানের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ার ধৃষ্টতা। বাংলাদেশ সংবিধান অনুযায়ী এদেশে কোন আদিবাসী নেই৷ সংবিধানের ২৩ (ক) মতে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী বা উপজাতি হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। এখানে সংবিধান লঙ্ঘনের দায়ে মেয়েটির বিরুদ্ধে মামলা করারও সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে৷ কিন্তু বাঙ্গালী জাতি অন্যন্য সম্প্রদায়ের প্রতি সহনশীল তাই সংবিধানের বিরুদ্ধে কথা বলেও সে রক্ষা পেয়ে যাচ্ছে।


বাংলাদেশের উপজাতীযরা চীনের তিব্বত, মঙ্গোলিয়া ও প্রতিবেশী দেশগুলো হতে ১৮০০ সালের পরবর্তী সময় বা ১৯০০ সাল এবং ১৯৫০ সালের পরবর্তী সময়ে পার্বত্য চট্টগ্রামে শরণার্থী হিসেবে আগমন করে। তাদেরকে তৎকালীন ব্রিটিশরা এদেশের ভূখণ্ডে সাময়িক সময় আশ্রয় প্রদান করে৷ ব্রিটিশরাও তাদেরকে উপজাতি (ট্রাইবাল) হিসেবে সম্মোধন করত। অথচ এরাই আজ নিজেদের এদেশের ভূমিপুত্র (আদিবাসী) হিসেবে দাবি করে আর বাঙ্গালীদের নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করে থাকেই! 
জাতিসংঘে আদিবাসী জনগোষ্ঠীকে চিহ্নিত করার জন্য কিছু বৈশিষ্ট্য সংরক্ষণ করেছে এবং তাদের রাজনীতিক ও আত্মনিয়ন্ত্রণ অধিকারের জন্য ঘোষণাপত্র জারি করে। সেই অনুযায়ী বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত জনগোষ্ঠী আদিবাসী হতে মরিয়া।
আদিবাসী জনগোষ্ঠীর সংজ্ঞা ও চিহ্নিত করার বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী বাংলাদেশে বসবাসরত ‘উপজাতীয় জনগোষ্ঠী’ কখনো আদিবাসী হবার যোগ্যতা রাখে না।  
পরিতাপের বিষয় যে, ‘আদিবাসীরা কেন কোটা চায়’, Dachangnu Chowdhury কর্তৃক এই শব্দটি প্রয়োগ করা করেছে! আমাদের ধারণা, সে তা তার নিজস্ব জ্ঞান থেকে আদিবাসী শব্দ প্রয়োগ করেনি৷ তাকে পার্বত্য বিচ্ছিন্নতাবাদী উপজাতি সশস্ত্র সন্ত্রাসীরা এই শব্দ প্রয়োগ করতে নিয়োগ দিয়েছে। মূলত সে সন্ত্রাসীদের সহযোগী অঙ্গসংগঠনের নারী নেত্রীর ভূমিকায় এই শব্দ প্রয়োগ ও কোটা দাবি করছে৷ 


উপজাতি শব্দের প্রকৃত সংজ্ঞা না দিয়ে সে মিথ্যা সংজ্ঞা দিয়েছে; উপজাতি শব্দের অর্থ গাছের ডাল পাতার মত বা বাঙ্গালী জাতির একটি ছোট শাখার মত! এখানে সে যে, তথ্য প্রদান করেছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। উপজাতি শব্দের অর্থ বা সংজ্ঞা হচ্ছে- একটি রাষ্ট্রের মূল জনগোষ্ঠী হতে যারা সংখ্যায় কম, বা যাদের ভাষা, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য সম্পূর্ণ আলাদা-আলাদা, তাদেরকে উপজাতি বলে। এখানে উপজাতি শব্দে খাটো কিছু নেই৷ জাতিসংঘেও উপজাতি জনগোষ্ঠীর অধিকার সম্পর্কে এবং স্বীকৃতি সম্পর্কে বলা হয়েছে। আদিবাসী ও উপজাতি জনগোষ্ঠীর অধিকারের কথা বলা হয়েছে একই আর্টিকেলে ভিন্ন ভিন্ন ভাবেই। কিন্তু তারা আন্তর্জাতিক আইনের ভূল ব্যাখা দিয়ে আজকে নিজেদের আদিবাসী হিসেবে স্বীকৃতির দাবি করছে৷ যা করছে পশ্চিমা; এনজিও, দাতাসংস্থা ও মিশনারীরাদের খপ্পরে পড়ে।


উপরোক্ত বিষয়ে ও নিম্নোক্ত বিষয়ে মিথ্যা তথ্য দিয়ে কোটা দাবির পোস্টটি ভাইরাল করার জন্য নিমিত্তে কৌশল অবলম্বন করে বাঙ্গালীদের দৃষ্টি গোচর করতে সক্ষম হয়েছে৷ ভিডিওতে সে বলেছে “পাহাড়ে বিদ্যুৎ নেই, সড়ক যোগাযোগ নেই, স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় নেই৷ তারজন্য পাহাড়ের আদিবাসীরা পিছিয়ে আছে৷ এভাবে পিছিয়ে থেকে সমতলের মানুষদের সঙ্গে পাল্লা দেওয়া সম্ভব নয়।” তার এই কথার সঙ্গে আমি একমত। কিন্তু পাহাড়ে যে, বিদ্যুৎ, সড়ক যোগাযোগ, স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় নির্মাণ করতে গেলে তার স্বজাতি উপজাতি সন্ত্রাসীরা বাধা দেয়, সে কেন এই বিষয়টি এড়িয়ে গেলেন? তার স্বজাতি ভাইয়েরা তো পাহাড়কে উন্নয়নধারা হতে বঞ্চিত করতে মরিয়া৷ কোন উন্নয়ন কাজ পাহাড়ে সরকার করতে গেলে হাজার কোটি টাকা চাঁদা চেয়ে বসে তার স্বজাতিরা। এই জন্য বিভিন্ন সময় সরকারি কাজের লোকদের অপহরণ করেছে। সরকারের সবধরনের উন্নয়ন মূলক কাজে তার স্বজাতি ভাইদের বাধা থাকে৷ এমন পরিস্থিতিতে সরকারের করণীয় কী হতে পারে? সরকার কীভাবে পাহাড়ে বিদ্যুৎ, যোগাযোগ ব্যবস্থা, স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় এবং মেডিক্যাল কলেজ স্থাপন করবে? আর কীভাবে পিছিয়েপড়া উপজাতি জনগোষ্ঠীকে দেশের মূল জনগোষ্ঠীর কাতারে আনবেই? তারাই তো পাহাড়ে সন্ত্রাসবাদ, সাম্প্রদায়িকতা জিইয়ে রাখতে পাহাড়কে নরকে পরিণত করতে চায়। এসব তো তার অজানার কথা নয়।


পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাস করে প্রায় ১৩টি উপজাতি জনগোষ্ঠী, এরমধ্যে চাকমা, মারমা ও ত্রিপুরা ছাড়াই সরকারি সুযোগ-সুবিধা অন্যান্য ক্ষুদ্র উপজাতিগুলো পাচ্ছেন না। এখানে অন্যান্য উপজাতিগুলোর সঙ্গে বৈষম্যমূলক আচরণ করছে- চাকমা, মারমা ও ত্রিপুরারা। বর্তমানে পার্বত্য চট্টগ্রামে চাকমা, মারমা ও ত্রিপুরারা প্রায় শতভাগ শিক্ষিত অন্য দিকে এখানকার বাঙ্গালীদের মধ্যে ২০% শিক্ষিত খুঁজে পাওয়া মুশকিল। উপজাতিদের মধ্যে লুসাই, বম, খুমি, চাকসহ অন্যান্য ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠী পাহাড়ে শিক্ষা ও চাকরির ক্ষেত্রেই একদম পিছিয়ে৷ অথচ তাদের নাম ভাঙ্গিয়ে যাবতীয় সুবিধা ও কোটা নিয়েছে চাকমা, মারমা ও ত্রিপুরারা। 
বলা হচ্ছে পাহাড়ের উপজাতিরা পিছিয়ে, সামগ্রিক ভাবেই এটা ভূল তথ্য, পাহাড়ের উপজাতিরা এখন আর আগের মত পিছিয়ে নেই৷ তাদেরকে রয়েছে এখন প্রচুর অর্থ সম্পদ। কৃষক শ্রেণীর উপজাতিদের রয়েছে, প্রচুর গৃহপালিত পশু, জমিজমা ও পাহাড়; আর মধ্যবিত্ত উপজাতিদের রয়েছে, সেগুন বাগিচা, যার বাজার মূল অনেক; আর যারা সচ্ছল তাদের রয়েছে, অট্টালিকা সম্পত্তি৷ 


১৯৯৭ পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তি অনুযায়ী, পার্বত্য চট্টগ্রামের সর্বদিক দিয়ে উপজাতিরা সুযোগ-সুবিধা ভোগ করবেই। বাংলাদেশের উপজাতিরা রাষ্ট্র থেকে যেসকল সুযোগ-সুবিধা ভোগ করে তা পৃথিবীর অন্য কোন দেশের উপজাতিরা ভোগ করেনা। এখানে উপজাতিদের একক আধিপত্য রয়েছে; রাজনৈতিক, প্রশাসনিক, সামাজিক, চাকরি ও শিক্ষা এবং সর্বদিক দিয়ে উপজাতিরা এগিয়ে৷ তার পরেও উপজাতিদের কোটা দাবি করা হাস্যকর এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদীত ছাড়া কিছুই নয়। পার্বত্য বাঙ্গালীরা পার্বত্য চুক্তির অসাংবিধানিক ধারাগুলোর কারণ এখানে মৌলিক অধিকার হতে যুগ যুগ ধরে বঞ্চিত৷ তা নিয়ে কারোরই মাথা ব্যাথা এবং প্রতিবাদ নেই। 
Dachangnu Chowdhury বলেছে, প্রথম শ্রেণী ও দ্বিতীয় শ্রেণীর সরকারি চাকরির কোটার কথা! অথচ তৃতীয় শ্রেণী ও চতুর্থ শ্রেণীর চাকরিতে কোটা এখনো পূর্ণবহাল রয়েছে৷ সেই এ বিষয়টি গোপন রেখেছে৷ পার্বত্য চট্টগ্রামে এই কোটার সুবিধা নিয়ে সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানগুলোকে উপজাতি করণে পরিণত করেছে। 

পার্বত্য উপজাতিরা এদেশের মূল জনগোষ্ঠীর পরিসংখ্যায় ১ % এর চেয়ে অধিককম জনগোষ্ঠী। ১% এর চেয়ে অধিককম জনগোষ্ঠী কীভাবে ৫% কোটা দাবি করে? পৃথিবীর ইতিহাসে কী এই দাবি বিরল নয়? দীর্ঘসময় এই ৫% কোটা সুবিধা নিয়ে অযোগ্য উপজাতিরা প্রশাসনিক অবকাঠামো তাদের নিয়ন্ত্রণে নিতে সক্ষম হয়েছে। এত বেশি কোটা সুবিধা নিয়ে তারা আজ দেশের প্রশাসনের বড় বড় পদগুলো দখল নিয়েছে৷ কোটা বিরোধী আন্দোলনকারীদের কল্যাণে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণীর চাকরিতে কোটা প্রথা বিলুপ্ত ঘটে৷ মূলত এই কারণে ৪১ তম বিসিএস পরীক্ষায় প্রশাসন ক্যাডারে কোন উপজাতি যোগ্যতার ভিত্তিতে টিকতে পারেনি;তাই তাদের মাথা খারাপ হয়ে গেছে;এখন সন্ত্রাসীরা তাদের এই ছলনাময়ী নারীদের সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যবহার করে কোটা পূর্ণবহাল করার ষড়যন্ত্র করছে। 


পার্বত্য উপজাতি সন্ত্রাসীরা প্রতিবেশী রাষ্ট্র গুলোর সহযোগিতায় এবং পশ্চিমা বিশ্বের সহযোগিতায় বাংলাদেশের মূল ভূখণ্ড হতে পার্বত্য চট্টগ্রামকে বিচ্ছিন্ন করে ইন্দোনেশিয়ার পূর্ব তিমুর এবং দক্ষিণ সুদানের মত অবিকল রাষ্ট্র গঠন করার দিকে হাঁটছে। তাই তারা কোটা সুবিধা ভোগ করে বাংলাদেশের প্রশাসনিক অবকাঠামো ধ্বংস করতে বদ্ধপরিকর। 


উল্লেখিত বিষয়টি বুঝতে অক্ষম আমাদের দেশের সুশীল, রাজনৈতিক ব্যক্তি ও সংশ্লিষ্ট মহল। যার কারণে এই ছলনাময়ী উপজাতি নারীর ফেসবুক পেইজের ভিডিও পোস্টে লাইক, কমেন্ট ও শেয়ারের বন্যা বয়ে যাচ্ছে এবং তাদের দাবির প্রতি সমর্থন জানাচ্ছে৷ বস্তুতঃ তারা যে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের স্বাধীনতার বিরোধী তা আমাদের দেশের মানুষ বুঝতে অক্ষম৷ 


Dachangnu Chowdhury এর স্বজাতিরা পাহাড়ে চাঁদাবাজি, অপহরণ, খুন-গুম, অস্ত্রবাজি ও রাষ্ট্র বিরোধিতামূলক কার্যকলাপে জড়িত। তারা পাহাড়ের উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে বাধা প্রদান করে এবং বাঙ্গালী ও সেনাবাহিনীকে পাহাড় হতে উচ্ছেদ করতে মরিয়া৷ তাদেরকে কেন কোটা সুবিধা দিয়ে খাল কেটে কুমির আনবে সরকার?

Dachangnu Chowdhury ফেসবুক পেইজের ভিডিও পোস্ট লিংক- https://fb.watch/cRTavk4yxd/

Leave A Reply

Your email address will not be published.

This website uses cookies to improve your experience. We'll assume you're ok with this, but you can opt-out if you wish. Accept Read More